পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

४३३. e স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য । ১০ পরিচ্ছেদ f সেই করিবে সেবনে ॥ আত্মীয় জ্ঞান করি শঙ্কোচ না করিবে । যেই যবে ইচ্ছা তোমার সেই আজ্ঞা দিবে ॥ ২৯ । প্রভু কহে কি লঙ্কোচ নহভূমি পর। জন্মে জন্মে তুমি আমার সবংশে কিঙ্কর ৷ দিন পাচ সাপ্ত ভিতরে আসিব রামানন্দ । তাঁর সঙ্গে পূর্ণ হবে আমার আনন্দ ।। ৩০ । এত বলি প্রভু তারে কৈল আলিঙ্গন। তার পুজ সব শিরে ধুরিল চরণ ॥ তবে মহাপ্ৰভু তারে ঘরে পাঠাইল। বাণীনাথ পট্টনায়ক নিকটে রাখিল ৷৷ ৩১ ৷ ভট্টাচাৰ্য্য সব লোকে বিদায় করিল। তবে প্রভু কালাকৃষ্ণ দাস বোলাইল । প্রভু কহে ভট্ট শুন ইহার চরিত। দক্ষিণ গেলেন ইছে। আমার সহিত । ভট্টমারি হৈতে, যখন যে আজ্ঞা হইবে এ তখন তাহা সম্পন্ন করিয়া দিবে, ইহাকে অtীয় জ্ঞান করিবেন সঙ্কোচ করিবেন না, আপনার যখন যে ইচ্ছা | হইবে, তখন ইহাকে আজ্ঞা করিবেন, এ তাহ সম্পন্ন করিবে ॥ ২৯ ॥ মহাপ্রভু কহিলেন সঙ্কোচ কি তুমি যখন প্রতৃিজন্মে আমার সবংশে কিঙ্কর, তখন তুমি আমার পর নহ। প"চ সাত দিনের মধ্যে রামানন্দ এ স্থানে আগমন করিবে, তাহার সঙ্গে আমার আনন্দ পরিপুর্ণ হইবে ॥ ৩০ ॥ * * মহাপ্রভু এই বলিয়া ভঁাহাকে আলিঙ্গন এবং তাহার পুত্ৰগণের মস্তকে চরণধারণ করিলেন, তৎপরে মহাপ্রভু তাহাকে বিদায় দিয়া বাণীনাথ পট্টনায়ককে আপনার নিকটে রাখিলেন ॥ ৩১ ॥ অমভর ভট্টাচার্ষ্য সকলকে বিদায় করিয়া দিলে তখন মহাপ্ৰভু কালাকৃষ্ণদাসকে ডাকাইয়া আনিয়া ভট্টাচাৰ্য্যকে কছিলেন, ভট্টাচাৰ্য্য ! ইহার চরিত্র শ্রবণ করুন, এ আমার সহিত দক্ষিণদেশ গমন করিয়াছিল, ভট্টমারি হইতে জামাকে পরিত্যাগ করিয়া যায়, 鹽一 墨