পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৬৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* لسيسمبر س. স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত মধ্য । ১৬ .no সঙ্কীৰ্ত্তন ॥ দুই কর শীঘ্ৰ পাবে শ্ৰীকৃষ্ণচরণ ॥ ২৯ । তেঁহো কহে কে বৈষ্ণব কি তার লক্ষণ ॥ তলে হাসি কহে প্ৰভু জানি তার মন ৷ কৃষ্ণনাম নিরন্তর যাহার বদনে। সে বৈষ্ণব শ্রেষ্ঠ ভজ তাহার চরণে ॥ বর্ষান্তরে তারা পুন ঐছে প্রশ্ন কৈল । বৈষ্ণবের তারতম্য প্রভু শিক্ষাইল ॥ ৩০ ॥ যাহার দর্শনে মুখে আইসে কৃষ্ণনাম । তাহারে জানিহ তুমি বৈষ্ণব প্রধান । ক্রম করি প্রভু কহে বৈষ্ণব লক্ষণ। বৈষ্ণব বৈষ্ণবতর আর বৈষ্ণবৰ্তম ॥ ৩১ ৷ এই মত সব বৈষ্ণব গৌড়েরে চলিলা । বিদ্যামিধি সে বৎসর নীলাদ্রি রহিলা ৷ স্বরূপ সহিত তার হয় সখ্য প্রীতি । দুই জনে কৃষ্ণকথা একস্থানে স্থিতি ॥ ৩২ ৷ গদাধরপণ্ডিতে চরণারবিন্দ প্রাপ্ত হইব ॥ ২৯ ॥ কুলীনগ্রামী কহিলেন কোন ব্যক্তি বৈষ্ণব এবং উহার লক্ষণ কি অজা করুন ? । তখন মহাপ্রভু তাহার মন জানিয়! হাস্য প্রকাশ পূর্বক কহিলেন, র্যাহার মুখে নিরন্তর কৃষ্ণনাম বিদ্যমান তিনিই বৈষ্ণব, র্তাহীর চরণ ভজনা কর । বৎসরান্তে র্তাহারা পুনর্বার ঐ প্রকার প্রশ্ন করিলে, মহা প্ৰভু তাহাদিগকে বৈষ্ণবের তারতম্য শিক্ষ দিলেন ॥ ৩০ ॥ মহাপ্রভু কহিলেন র্যাহার দর্শনে মুখে কৃষ্ণ নাম উপস্থিত হয়,তাহাকে তুমি বৈষ্ণব প্রধান বলিয়া জানিবা । তদনন্তর বৈষ্ণব বৈষ্ণবতর ও বৈষ্ণবতম,ক্ৰম পূর্বক বৈষ্ণবের এই তিন লক্ষণ কহিলেন ॥ ৩১ ॥ । এই মত সকল বৈষ্ণব গৌড়ে গমন করিলেন কিন্তু বিদ্যানিধি সে বৎসর নীলাচলেই থাকিলেন। স্বরূপের সহিত র্তাহীর সখ্য ও প্রীতি হওয়ায় দুই জনে কৃষ্ণ কথায় একত্র অবস্থিতি করিলেন ॥ ৩২ ৷৷ তিনি গদাধর পণ্ডিতকে পুনৰ্ব্বার মন্ত্র দিলেন, ওড়ন ষষ্ঠীর দিবসে 懿 飄