পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৬৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্য । ১৭ পরিচ্ছেদ- শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত । ᏬbrᏜ হইয়াছে নিমন্ত্রণে ॥ এই মত প্রতি দিন করে বঞ্চন। সন্ন্যাসির সঙ্গ ভয়ে না মানে নিমন্ত্রণ ॥ ৩৬ ॥ প্রকাশানন্দ শ্ৰীপাদ সভাতে বসিএশ । বেদান্ত পঢ়ান বহু শিষ্যগণ লঞা ৷ এক বিপ্ৰ দেখি আইল প্রভুর ব্যবহার। প্রকাশনন্দ আগে কহে চরিত্র ত{হার ॥ ৩৭ ৷ এক সন্ন্যাসী ठाँझेल জগন্নাথ হৈতে। তাহার মহিমা প্রভাব না পারি বর্ণিতে ॥ প্রকাণ্ড শরীর শুদ্ধ কাঞ্চনবরণ । আজানুলম্বিত ভুজ কমলনয়ন ॥ যত কিছু ঈশ্বরের সর্ব সল্লক্ষণ। সকল দেখিয়ে তাতে অদ্ভুত কথন । তাহ দেখি জ্ঞান হয় এই নারায়ণ । যেই তারে দেখে করে কৃষ্ণসঙ্কীর্তন ॥ মহাভাগবত লক্ষণ শুনি ভাগবতে । " সে সব লক্ষণ প্রকট দেখিয়ে তাঁহাতে ॥ ৩৮ ॥ নিরন্তর কৃষ্ণনাম জিহ্বা তার গায়। নেত্র য়ছে, এই মত প্রতি দিন বঞ্চন করেন, সুন্ন্যাসির ভয়ে নিমন্ত্রণ অঙ্গীকার করেন না । ৩৬ ৷ . . . . প্রকাশ নন্দ শ্ৰীপাদ সভাতে উপবেশন পূর্বক বহু শিষ্যগণ লইয়া বেদান্ত পাঠ করান, এক জন ব্রাহ্মণ প্রভুর ব্যবহার দেখিয়া প্রকাশনন্দের অগ্রে তাহার চরিত্র বর্ণন করত কহিতে লাগিলেন ॥ ৩৭ ৷ ব্রাহ্মণ কহিলেন জগন্নাথ হইতে এক জন সন্ন্যাসী আগমন করিয়াছেন, তাহার মহিমা ও প্রভাব বর্ণন করা দুঃসাধ্য। তাহার শরীর স্বদীর্ঘ, কাঞ্চন সদৃশ বর্ণ, অজিানুলম্বিত ভুজ ও পদ্ম চক্ষুঃ । ঈশ্বরের যে সমুদায় সল্লক্ষণ আছে, সে সকল তঁহতে দেখিতেছি, এ কথা বড় . আশ্চৰ্য্য। তঁহাকে দেখিলে বোধ,হয় ইনি সাক্ষাৎ নারায়ণ, তাহাকে যে দেখে সেই কৃষ্ণ সঙ্কীর্তন করিতে থাকে । ভাগবতে যে সকল মহা ভাগবতের লক্ষণ শুনিয়াছি, সে সমুদায় তাহতে প্রকাশ দেখিতেছি ॥ ৩৮ ॥ র্তাহার জিহ্বা নিরন্তর কৃষ্ণ নাম গান করিতেছে,নেত্র-যুগলে গঙ্গ। 總 - ۰------------------------------------------------------------- r 鹦