পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

擬下 鏡 মধ্য। ২পবিচ্ছেদ , শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত। や。 পীড়াভি মর্বকালকূট কটুতা গৰ্ব্বস্য নির্বাসনে৷ নিঃস্যন্দেন মুদাং সুধা মধুরিমাহঙ্কর সঙ্কোচনঃ। প্রেম হুন্দরি নন্দ নন্দন পরে জাগত্তি যস্যাস্তরে জ্ঞায়ন্তে স্ফ টমস্য বক্ৰ মধুর স্তেনৈব বিক্রান্তয় ইতি ॥২ণ যে কালে দেখে জগন্নাথ, স্ত্রীরাম স্থভূদ্র সাথ, তবে জানি আইলাঙ কুরুক্ষেত্র। সফল হৈল জীবন, দেখিলু পদ্মলোচন, যুড়াইল তনু মন নেত্র। ১৯। গরুড়ের সন্নিধানে, রহি করে দরশনুে, সে আনুদের কি পীড়াভিরতি জাগতি স্বরূপ লক্ষণ'কথনং জাগ্রফুধ সদা তিষ্ঠতি নতু প্রেমঃ স্বাপঃ সম্ভবতীত্যৰ্থঃ। তেনাপি জ্ঞায়ন্তে কেবলমনুভূয়স্তে মাত্ৰং নতু বক্তং শক্যন্তে তদ্বাচক শব্দাভাদিতি ভাব। বক্ৰ মধুরা অদ্য মাধুর্য্যদা বক্র এব মার্গঃ কশ্চিত্তাদৃশ জনানুরাগ ভরৈকমাত্র গোচর ইত্যর্থঃ ২. . $ পৌর্ণমাসী নান্দীমুখীকে কহিলেন বংসে স্বত্য বলিয়াছ, এ প্রগাঢ় অনু রাগেরু বিকার বুঝিতে পারা যায় না, অতএব শ্রবণ কর। স্বন্দরি ; নন্দনন্দন বিষয়ক প্রেমের কি আশ্চৰ্য্য শক্তি, এই প্রেম যাহার হৃদয়ে জাগরূক রহিয়াছে সেই ব্যক্তিই ইহার বুক্রতা ও মাধুৰ্য্য রূপ পরাক্রম জানিতে সমর্থ হয়, অর্থাৎ শ্ৰীকৃষ্ণের অদর্শন নিমিত্ত যে সকল পীড়া উপস্থিত হয় তদ্বার অভিনব কালকূটের তীব্রত রূপ গর্ব খৰ্ব্ব হইতে থাকে এবং শ্ৰীকৃষ্ণ দর্শনে যে আনন্দের ক্ষরণ হয়,তাহাতে অমৃত মাধুর্যের’ অহঙ্কার একবারেই সঙ্কুচিত হইয়া যায় অতএব বৎসে "বিষয়ত মিশ্রিত কৃষ্ণপ্রেমের মহিমা আর কি বর্ণন করিব ॥২০ মহাপ্ৰভু যে কালে বলরাম ওঁ হুড়দার সঙ্গে জগন্নাথ দৰ্শন করেন, তখন মনে করেন আমি কুরুক্ষেত্রে আসিলাম, আমার জীবন সফল হইল, পদ্মলোচন দেখিলাম, তনু-মন ও নেত্র পরিতৃপ্ত হইল ॥ ১৯ ॥ মহাপ্রভু গরুড় স্তম্ভের সমিধানে অবস্থিত হইয়া জগন্নাথ দর্শন ! 響一 سسسسسسسسسسسسسسساحم 一醫