পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৭৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

狼 — 添 স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত। মধ্য। ১৯ পরিচ্ছেদ । و رenN ভট্টাচাৰ্য্য শ্রীরূপেরে দেয়াইল অবশেষ । তবে সেই প্রগদি কৃষ্ণদাস পাইল শেষ । মুখবাস দিঞা প্রভুকে করাইল শয়ন । জাপনে ভট্ট করে প্রভুর পাদসম্বাহন। প্রভু পাঠাইল তারে করিতে ভোজনে । | ভোজন করি আইলা তিহে প্রভুর চরণে ॥৩৭ ॥ হেন কালে আইল৷ রঘুপতি উপাধ্যায়। তিরোতিয়া পণ্ডিত বড় বৈষ্ণব মহাশয় ॥ আসি কৈল তি"হ প্রভুর চরণবন্দন। কৃষ্ণে রতি কৃষ্ণে মতি প্রভুর বচন ॥ ৩৮ শুনি তানন্দিত হৈল উপাধ্যায়ের মন । প্রভু তারে কহে কহ কৃষ্ণের বর্ণন ॥ নিজ কৃত কৃষ্ণলীলা শ্লোক পঢ়িল। শুনি মহাপ্রভুর মহাপ্রেমীবেশ হৈল ॥ ৩৯ ৷ - 4. তথাহি পদ্যাবল্যং নন্দ প্রণীয়ে সপ্তবিংশত্যধিকশতাঙ্ক প্রভুর অবশেষ দেওয়াইলেন, তাহার পর কৃষ্ণদাস অবশেষ প্রাপ্ত হইলেন, তৎপরে মহাপ্রভুকে মুখবাস প্রদান পূর্বক শয়ন করাইয়া ভট্ট নিজে প্রভুর পদসম্বtহন করিতে লাগিলেন । তখন মহাপ্ৰভু তাহাকে ভোজন করিতে বিদায় দিলে তিনি ভোজন করিয়া প্রভুর চরণ সমীপে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। ৩৭ ৷ এই কালে রঘুপতি উপাধ্যায় আগমন করিলেন, ইনি তিরতিয়ে | অর্থাৎ মৈথিল পণ্ডিত, পরম বৈষ্ণব ও মহাশয় ব্যক্তি, ইনি আসিয়া মহাপ্রভুর চরণ বন্দনা করিলে মহাপ্রভু কৃষ্ণে রতি ও কৃষ্ণে মতি হউক বলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করিলেন ॥ ৩৮ ॥ ইহা শুনিয়া উপাধ্যায়ের মন সন্তুষ্ট হইল, তখন মহাপ্ৰভু তঁহকে কৃষ্ণের বর্ণন করিতে অনুমতি করিলে তিনি নিজকৃত কৃষ্ণ | লীলার একটা শ্লোক পাঠ করিলেন, তাহ শুনিয়া মহাপ্রভুর মহাপ্রেমাবেশ হইল ॥ ৩৯ ৷ “পদ্যাবলীর নন্দ প্রণামে ১২৭ অঙ্ক স্থত রঘুপতি