পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৮০৫

g - 游 মধ্য। ১৯ পরিচ্ছেদ। শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত। Rసిసి কৃষ্ণ বিনা তৃষ্ণাত্যাগ তার কার্য্য. মানি । অতএব শান্ত কৃষ্ণভক্ত এক জানি। স্বর্গ মোক্ষ কৃষ্ণভক্ত নরক করি মানে । তথাহি শ্ৰীমদ্ভাগবতে ষষ্ঠস্কন্ধে সপ্তদশীধ্যায়ে ত্রয়োবিংশ শ্লোকে দুর্গং প্রতি শিববাক্যং ॥ নারায়ণপরীঃ সৰ্ব্বে ন কুতশচন ধিভ্যতি । স্বর্গাপবগনরকেম্বপিতুল্যাৰ্থদর্শিনঃ ॥ কৃষ্ণনিষ্ঠ। তৃষ্ণাশান্তি শাস্তের দুই গুণে ॥ ৯৬ এই দুই গুণ ব্যাপে সৰ্ব্ব ভক্তগণে ॥ তাকাশের শব্দ গুণ যৈছে ভূতগণে ॥ ৯৭ yশাস্তের স্বভােব কৃষ্ণে মমতাগন্ধ হীন । পরং ব্রহ্ম পরমাত্ম। জ্ঞান প্রবীণ ॥ কেবল স্বরূপ জ্ঞান হয় শাস্তরসে। পূৰ্ণৈশ্বৰ্য্য প্রভু জ্ঞান অধিক হয় _কৃষ্ণব্যতিরেকে ষে তৃষ্ণার ত্যাগ তাহকে শান্তরসের কার্য্য বলিয়া জ্ঞান করি, অতএব শান্তরসে এক কৃষ্ণভক্ত জানিতে হইবে । অতএব শান্তরসের কৃষ্ণভক্ত স্বর্গ ওঁ মোক্ষ এই দুইকে. নরক বলিয়া মানিয়া থাকেন { 叠 এইবিষয়ের প্রমাণ শ্ৰীমদ্ভাগবতের ষষ্ঠস্কন্ধে ১৭ অধ্যায়ে ২৩ শ্লোকে স্ত্রীদুর্গার প্রতি ত্রশিববাক্য, যথা । মহাদেব কহিলেন, হে প্রিয়তমে ! যে সকলব্যক্তি নারায়ণপর তাহার কাহা হইতেও ভয় পুন না। স্বৰ্গ, অপবর্গ (মুক্তি) ও নরক এই তিনে তুল্যপ্রয়োজন দর্শন করিয়া থাকেন। . কৃষ্ণনিষ্ঠ ও তৃষ্ণাশান্তি শাস্তরসের এই দুইটা গুণ হয় ॥ ৯৬ ৷ যেমন আকাশের গুণ ভূতসকলকে অধিকার করে সেই রূপ এই দুই গুণ সকল ভক্তকে ব্যাপিয়া থাকে, ॥ ৯৭ ৷ শাস্তগুণের স্বভাব এই যে তাহতে শ্ৰীকৃষ্ণের প্রতি মমতার গন্ধ থাকে না এবং পরব্রহ্ম ও পরমাত্মাবিষয়ক জ্ঞানে প্রবীণ হয়, শান্তরসে কেবল স্বরূপ অর্থাৎ অদ্বয়জ্ঞান হইয়া থাকে। কিন্তু দাস্যরসে পূৰ্ণৈশ্বৰ্য্য ইহার টীকা মধ্যলীলাৰু ৯ পরিচ্ছেদে ১৩৮ শ্লোকে আছে ৷ 鑒 翌 [ 9 ) ] 耀籌