পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৮৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*8२, স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত”। মধ্য। ২০ পরিচ্ছেদ প্রতি শ্ৰীকৃষ্ণবাক্যং ॥ উদগীর্ণাদ্ভুতমাধুরীপরিমলস্যভীরলীলস্য মে দ্বৈতং হন্ত সমীক্ষয়ন, মুহুরসে চিত্রীয়তে চারণঃ। চেতঃ কেলিকুতুহলোত্তরলিতং সত্যং সথে মামকং যস্য প্রেক্ষ্য স্বরূপতাং ব্ৰজবধূসারূপ্যমন্বিচ্ছতি ॥ ইতি ॥ ৮৪ পুন দ্বারকাতে যৈছে চিত্রবিলোকনে ॥ ৮৫ ৷ তথাহি ললিতমাধবে অষ্টমাঙ্কে অষ্টাবিংশশ্লোকে মণিভিত্তে। স্বপ্রতিবিম্বং দৃষ্ট, শ্ৰীকৃষ্ণবাক্যং ॥ অপরিকলিতপূৰ্ব্বঃ কুশচমৎকারকারী স্মরত্ব মুম গরীয়ানেষ মাধুৰ্যপূরঃ | উদ্ধবের প্রতি বসুদেবনন্দন শ্ৰীকৃষ্ণের বাক্য যথা ॥ বহুদেবনন্দন ঐকৃষ্ণ ( ঔৎস্থক্যের সহিত রোমাঞ্চিত হইয়া ) আহা ! এই নট, আমার পরমাদ্ভূত মাধুর্য্য বিশিষ্ট গোপলীলাশালি দ্বিতীয় মূৰ্ত্তি প্রদর্শন করিয়া আমাকে মুহুর্মুহুঃ বিস্মিত করিতে লাগিল, কি আশ্চর্য্য ! হে সখে ! যে সারূপ্য অবলোকন করিয়া আমার চিন্ত কেলিকুতূহলে উত্তরলিত হইয়া ব্ৰজবধু স্ত্রীরাধার সারূপ্য অন্বেষণ করিতেছে অর্থাৎ স্ত্রীরাধীর মূৰ্ত্তি ধারণ করিতে অভিলাষী হইতেছে ॥ ৮৪ ৷ পুনর্বর দ্বারকায় যেমন চিত্র দর্শনে লোভ জন্মিয় ছিল ৷ ৮৫ ৷ এই বিষয়ের প্রমাণ ললিতমাধবে ৮ অঙ্কে ৩২ শ্লোকে মণিভিত্তিতে প্রতিবিম্ব দেখিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের বাক্য যথা ॥ হায়! আমিই যে মণিভিত্তিত্বে প্রতিম্বিত হইয়াছি, এই বলিয়া ঔংস্থক্যের সহিত শ্ৰীকৃষ্ণ কহিলেন, আহা ! আমার কি গুরুতর আশ্চৰ্য্য মাধুর্য্য, ইহা পূর্বে কখন নিরীক্ষিত হয় নাই, অধিক কি 經 飄