পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৯১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

涵 - f 下落 సెeV স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য। ২১ পরিচ্ছেদ । t আমা বহিজগতের আর কোন ব্রহ্ম হয় ॥ ৩৩। শুনি হাসি কৃষ্ণ তবে করিলেন ধ্যনে। অসংখ্য ব্রহ্মর গণ আইলা তৎক্ষণে ॥ দশ বিশ শত সহস্রাযুত লক্ষ বদন। কোট্যৰ্ব্বদ মুখ কারো নাহিক গণন । রুদ্রগণ আইলা লক্ষকোটি বদন । ইন্দ্রগণ আইলা লক্ষকোটি নয়ন ॥ ৩৪ ৷ দেখি চতুমুৰ্থ ব্রহ্ম। ফফর হইল। হস্তিগণ মধ্যে যেন শশক রহিলা । অসি সব ব্রহ্মা কৃষ্ণ পাদপীঠ অাগে । দণ্ডবৎ করিতে মুকুট পাদপীঠে লাগে ৷ কৃষ্ণের অচিন্ত্যশক্তি লখিতে কেহ নারে । যত ব্রহ্ম। তত মূৰ্ত্তি একই শরীরে ৷ পাদপীঠে মুকুটাগ্র সংঘটে উঠে ধ্বনি। পাদপাঠকে স্তুতি করে মুকুট হেন জানি। ঘোড়হাতে ব্ৰহ্ম রুদ্রাদি কুরেন ভিন্ন জগতে কি আর কোন ব্রহ্মা আছে ? ॥ ৩৩ ৷ এইকথা শুনিয়া শ্ৰীকৃষ্ণ হাস্যপূর্বক ধ্যান করিলেন। তাহাতে তৎক্ষণাৎ অসংখ্য ব্রহ্মর গণ তাগিয়া উপস্থিত হইলেন,তাহদের মধ্যে কাহার দশবদন, কাহার বিশবদন, কাহার কাহার বা শত, সহস্ৰ, অযুত, কোটি, ও অর্ব দ্ৰবদন, ইহার গণনা নাই। তৎপরে রুদ্রগণ আসিলেন তাহাদিগের লক্ষকোটিবদন, তদনন্তর ইন্দ্রগণ আসিলেন তাহাদিগের সকলের লক্ষ কোটি লোচন ॥ ৩৪ ৷ - চতুর্মুখ ব্রহ্ম। এইসকল অবলোকন করিয়া ফফর অর্থাৎ স্তব্ধ হইলেন, যেমন হস্তিগণ মধ্যে শশক থাকে তাহার ন্যায় অবস্থিত রহিলেন । অনন্তর সমুদায় ব্রহ্ম অtসিয়া স্ত্রীকৃষ্ণের পাঠপীঠের অগ্ৰে দণ্ডবং প্রণাম করাতে র্তাহাদিগের মুকুটগিয়া পাদপীঠে সংলগ্ন হইল । শ্ৰীকৃষ্ণের অচিন্তাশক্তি কেহ লক্ষ্য করিতে পারে না, যত ব্রহ্ম। অসিলেন শ্ৰীকৃষ্ণের একশরীরে ততই মূৰ্ত্তি প্রকাশ হইল, পাদপীঠে মুকুটাগ্রের সঙ্ঘট হওয়াতে তৎসমুদায় হইতে এরূপ ধ্বনি হইতে লাগিল যেন, ঐ মুকুটগণ পাঠকে স্তব করিতেছে। ষোড়হন্তে ব্ৰহ্মা রুদ্র 鹽 - - 鹽