পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত.djvu/১৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈতন্যভাগবত । で安 ম্প 1宁t克。 সব হইল মিসাল ৷ ব্ৰহ্মাণ্ড ভেদিল দ্বনি পুরিয়া অী রঞ্জিী যায় সবনাশ ॥ একোন অস্তুত যার সেবকের নৃত্য। সৰ্ব্ব বিঘ্ন নাশ হয় জগত পবিত্র। সে প্রভু আপনে নাচে আপনার নামে। ইহার বা ফল কিবা বলিব পুরাণে । চতুর্দিকে শ্ৰীহরি মঙ্গল সংকীৰ্ত্তন। মাঝে নাচে জগন্নাথ মিশ্রের নন্দন। যার নামানন্দে শিব বসন না জানে । যার নামে নাচে শিব সে নাচে আপনে ॥ যার নামে বাল্মীক হইলা তপোধন। যার নামে অজামিল পাইল মোচন ॥ যার নাম শ্রবণে সকল বন্ধ যুচে। হেন প্রভু অবতরি কলিযুগে নাচে। যার নাম গাই শুক নারদ বেড়ায়। সহস্ৰ বদন প্রভু যার নাম গায় ৷ সৰ্ব্ব মহা প্রায়শ্চিন্তু যে প্রভুর নাম। সে প্রভু নাচয়ে দেখে যত ভাগ্যবান ৷ হইল পাপিষ্ঠ জন্ম তখন না হৈল। হেন মহা মহোৎসব দেখিতে ন পাইল । কলিযুগ প্রশংসিল ঐ ভাগবতে। এই অভিপ্রায় তার জানি ব্যাস হৈতে। নিজানন্দে নাচে মহা প্ৰভু বিশ্বম্ভর । চরণের তাল শুনি অতি মনোহর ॥ ভাবাবেশে মালানাহি রহিয়ে গালায় । ছিণ্ডিয়া পড়য়ে গিয়া ভকতের গায় ৷ কোথায়ে রহিল প্রভুর অনন্ত শয়ন। দাস্য ভাবে ধূলি লুটি করয়ে রোদন। কোথায়ে রহিল বৈকুণ্ঠের মুখভার। দাস্ত মুখে সবমুখ পাসরিল আর কোথাগেল রমার বদন দৃষ্টি মুখ। বিরহি হইয়। কান্দে তুলি বাহু মুখ ॥ শঙ্কর নারদ আদি যার দাস্য পাঞ সৰ্ব্বৈশ্বৰ্য্য তিরস্করি ভ্রমে দাস হঞা । সেই প্রভু আপনেই দন্তে তৃণ করি। দাস্ত ষে,গ মাগে সব সুখ পরিহার। হেন দাস্তযোগ ছাড়ি ষেবা অন্য চায়। অমৃত ছাড়িয়া যেন বিষলাগি ধায় ॥ সেবা কেনে ভাগবত পড়ে বা পড়ায় । ভক্তির প্রভাব নাহি যাহার জি হায় ৷ শাস্ত্রের না জানি মৰ্ম্ম অধ্যাপন করে । গদ্ধ ভের প্রায় যেন শাস্ত্র বহি মরে ৷ এইমত শাস্ত্র বহে অর্থ নাহি জনে । অধম সভায়ে অর্থ অধম বাখানে ॥ বেদে ভাগবতে কহে দাস্য বড়ধন। দাস্ত লাগি রম অজ ভবের ষতন ॥ চৈত ন্যের বাক্যে যার নাহিক প্রমাণ । চৈতন্য নাহিক তার কি বলিব আন ॥ দাস্ত ভাবে নাচে প্রভু শ্ৰীগৌরসুন্দর। চৌদিগে কীৰ্ত্তন ধনি অতি মনোহর। শুনিতেই ক্ষণে হয় মুরছিত। তৃণ করে তখনে অদ্বৈত উপনীত ॥ আপাদ মস্তক তৃণে নিছিয়া লইয়া। নিজ শিরে খুই নাচে অকুটি করিয়া। অদ্বৈতের ভক্তি দেখি সভার তরাস। নিত্যানন্দ গদাধরে দুইজনে হাস ॥ নাচে প্ৰভু গৌরচন্দ্ৰ জগত জীবন । আবেশের অন্ত নাহি হয়ে ঘনেঘন ॥ যাহানাহি দেখি শুনি শ্ৰীভাগবতে। হেন সব বিকার প্রকাশে শচী সুতে ॥ ক্ষণে২ সৰ্ব্বতাঙ্গ হয় স্তম্ভাকৃতি । তিল৷ ৰ্দ্ধেক নোঙাইতে নাহিক শকতি ॥ সেই অঙ্গ ক্ষণে ক্ষণে হেনমত হয় । অস্থি মাত্র নাহিয়েম নবনীত ময়। কখনো দেখিয়ে অঙ্গ গুণ দুই তিন । কখনো স্বভাব হৈতে অতিশয় ক্ষীশ্ব কখনোবা মত্ত যেন ঢলিং যায়। হাসিন্ন দোলায় অঙ্গ আনন্দ