পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত.djvu/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

टेकउमाउांशंदउ । ہ‘ہد সৰ্ব্ব গায় । বীণা কান্ধে কুশ হস্তে চারিদিগে চায়। রামাই পণ্ডিত কক্ষেকরিয়া আসন । হাথে কমণ্ডলু পাছে করিলা গমন ॥ বসিতে দিলেন রাম পণ্ডিত আ সন। সাক্ষাত নারদ যেন দিল দরশন ৷ শ্ৰীবাসের বেশ দেখি সৰ্ব্বগণ হাসে । করিয়া গম্ভীর নাদ অদ্বৈত জিজ্ঞাসে ॥ কেতুমি আইলা এথা কোনবা কারণ । ঐবাস কহয়ে শুন কহিয়ে বচন ॥ আমার নারদ নাম কৃষ্ণের গায়ন। অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ড আমি করিয়ে ভ্রমণ ॥ বৈকুণ্ঠ গেলাম কৃষ্ণ দেখিবার তরে। শুনিলাম কৃষ্ণ গেল নদীয়া নগরে । শূন্য দেখিলাম বৈকুণ্ঠের ঘরদ্বার। গৃহিণী গৃহস্থ নাহি নাহি পরিবার। নাপারি রহিতে শুন্য বৈকুণ্ঠ দেখিয়া । আইলাম আপন ঠাকু র সঙfরয়া। প্রভু আজি নাচিবেন ধরি লক্ষনী বেশ ৷ অতএব এসভায়ে আমার প্রবেশ ॥ শ্ৰীবাস নারদ তার নিষ্ঠাবাক্য শুনি। হাসিয়া বৈষ্ণব সব করে জয়ধনি ৷ অভিন্ন নারদ যেন শ্ৰীবাস পণ্ডিত। সেই ৰূপ সেই বাক্য সেইসে চরিত ॥ যত পতিব্ৰতা গণ সকল লইয়া । আই দেখে কৃষ্ণ সুধা রসেমগ্ন হৈয় ৷ মালিনীয়ে বলে অাই এইনি পণ্ডিত । মালিনী বোলয়ে শুনি ঐ সুনিশ্চিত ॥ পরম বৈষ্ণবী আই সৰ্ব্বলোকের মাত ; ঐবাসের মূৰ্ত্তি দেখি হইল বিস্মিত । আনন্দে পড়িল আই হইয়া মুচ্ছিত । কোথাও নাহিক ধাতু সবে চমকিত। সত্বরে সকল পতিব্ৰতা নারীগণ । কর্ণমূলে কৃষ্ণ কৃষ্ণ করে সঙরণ ॥ সম্বিত পাইরা আই গোবিন্দ সঙরে । পতিব্ৰতাগণে ধরে ধরিতে নাপারে ৷ এইমত কি ঘর বাহিরে সর্বজন । বাহানাহি ফুরে সভে করেন ক্ৰন্দন । গৃহান্তরে বেশ করে প্রভু বিশ্বম্ভর । রুক্মিনীর ভাবে মগ্ন হইল নির্ভর । আপনা না জানে প্রভু রুক্মিণী আবেশে। বিদৰ্বের স্থতাহেন আপনারে বাসে। নয়নের জলে পত্র লিখিলা অপিনে। পৃথিবী হইল পত্র অঙ্গলী কলমে ! রুক্সিনীর পত্র সপ্তশ্লোক ভাগবতে। যে তাছে প ড়য়ে তাহি কান্দিতে কান্দিতে ॥ গীত বন্ধে শুন সাত শ্লোকের ব্যাখ্যান । যে কথা শুনিলে স্বামি হয় ভগবান । তথাহি। শ্রীত্ব শুণান ভুবন সুন্দর শৃণুতাংতে নিৰ্ব্বিশ্ব কর্ণ বিবরৈহরতোহঙ্গ তাপং । ৰূপং দৃশং দৃশিমতামথিলাৰ্থ লভিং স্বয চু্যতা বিশতি চিত্রমপত্রপংমে। * । কারুণ্য শারদারাগেন গীয়তে জ্ঞা শুনিয়া তো মার গুণ ভুবন সুন্দর। দূরভেল অঙ্গ তাপ ত্ৰিবিধ দুস্কর ৷ সৰ্ব্ব নিধি লাভ তোর ৰূপ দরশন। সুখে দেখে বিধি যারে দিলেক লোচন ॥ শুনি যদু সিংহ তোর যশের বাখান। নিৰ্লজ্জ হইয়া চিত্ত যায় তুয় স্থান । কোন কুলবতী ধীর আছে জগমাঝে । কাল পাই তোমার চরণ নাহি ভজে । বিদ্যাকুল শীল ধন ৰূপ বেশ ধামে । সকল বিফল হয় তোমার বিহনে ॥ মোর ধtষ্ঠ্য ক্ষমা কর ত্ৰিদশের রায়। ন পারি রাখিতে চিত্ত তোমাতে মিশায় । এতেকে বলিল তোর চরণ যুগল। মন প্রাণ বুদ্ধি তোহে আপিল সকল। পত্নী পদ দিয়া মোরে কর নিজ