পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত.djvu/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈতন্যভাগবত ! - *ぶ) একৃষ্ণ চৈতন্য নাম প্ৰভু অবতার। তার পাদপদ্মে চিত্ত রহুক আমার । তথাহুি বৈরাগ্য বিদ্যা নিজ ভক্তিযোগ শিক্ষাথমেকঃ পুরুষঃ পুরাণঃ। শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য শরীরধারী রূপায়ু,ধির্যন্তমহং প্রপাদ্যে বৈরাগ্য সহিত নিজ ভক্তি বুঝাইতে যে প্রভু কৃপায় অবতীর্ণ পৃথিবীতে ৷ শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য তনু পুরুষ পুরাণ। ত্ৰিভু বনে নাহি যার অধিক সমান। হেন কৃপাসিন্ধুর চরণ গুণ নাম। স্ফুরুক অং মার হৃদয়েতে অবিরাম ॥ এইমত সার্বভৌম শত শ্লোক করি। স্তুতি করে চৈতন্যের পাদপদ্ম ধরি। পতিত তারিতে সে তোমার অবতার। মুঞি পতি তেরে প্রভু করহ উদ্ধার ॥ বন্ধি করিয়াছ মোরে অশেষ বন্ধনে। বিদ্যাধনে কুলে তোমা জানিব কেমনে ॥ এই এই রূপাকর সর্ব জীবনাথ । আহন্নিশ চিত্ত মোর রহুক তোমাত। অচিন্তু অগম্য প্রভু তোমার বিহার । তুমি না জানাইলে জানিতে শক্তিকার। আপনেই দারুব্রহ্মৰূপে নীলাচলে। বসিয়া আছহ ভোজনের কুতুহলে তাপনে প্রসাদকর আপনে ভোজন । আপনে আপনা দেখি করহ ক্ৰনদন আপনে আপনাদেখি হও মহামত্ত। এতেকে কে বুঝে প্রভু তোমার মহত্ব । আপনে সে আপনারে জান তুমি মাত্র। আর জানে যে জন তোমার রূপাপাত্র মুঞি ছার তোমারে বা জানিব কেমনে। যাতে মোহ মানে অজভব দেবগণে এইমত অনেক করিয়া কাকুৰ্ব্বাদ । স্তুতি করে সাৰ্ব্বভৌম পাইয়া প্রসাদ ॥ শু নিয়া ষড়ভুজ গৌরচন্দ্র নারায়ণ । হাসি সার্বভৌম প্রতি বলিলা বচন। শুন সাৰ্ব্ব ভৌম তুমি আমার পার্ষদ। এতেকে দেখিলা তুমি এসব সম্পদ তোমার নিমিত্তে মোর এথ। আগমন । অনেক করিয়াছ তুমি মোর আরাধন ॥ ভক্তির মহিমা তুমি যতেক কহিলা । ইহাতে আমারে বড় সন্তোষ করিলা ॥ যতেক কহিলা তুমি সব সত্য কথা। তোমার মুখেতে কেনে আসিব অন্যথা । শত শ্লোক করি তুমি যে কৈলে স্তবন। যে জনে করিব ইহা শ্রবণ পঠন। আমাতে তাহার ভক্তি হইব নিশ্চয় । সার্বভৌম শতকে যে হেন কীৰ্ত্তি হয় । যে কিছু দেখিলা তুমি প্রকাশ আমার । সংগোপ করিব পাছে জানে কেহ আর যতেক দিবস মুঞি থাকে। পৃথিবীতে। তাবত নিষেধ কৈন্তু কাহারে কহিতে । আমার দ্বিতীয় দেহ নিত্যানন্দ চন্দ্র । ভক্তি করি তাহার সেবিহ পদ দ্বন্দ ॥ পরম নি গড় তিহো আমার বচনে । আমি যারে ব্যক্তকরি জানে সেই জনে ॥ এই সব তত্ত্ব সাৰ্ব্বভৌমেরে কfহয় । রছিলেন আপন ঐশ্বৰ্য সম্বরিয়া। চিনি নিজ প্রভু সৰ্ব্বভৌম মহাশয় । বাহ নাহি আর হৈল পরনিন্দ ময় ॥ যে শুনয়ে এসব চৈতন্য গুণগ্রাম। সে যায় সংসার তরি গৌরচন্দ্র ধাম ॥ পরম নিগুঢ় এসকল ক্লষ্ণ কথা। ইহার শ্রবণে কৃষ্ণ পাইয়ে সৰ্ব্বথা । হেন মতে করি সাৰ্ব্বভৌমেরে حس উদার। নীলাচলে করে প্রভু কীৰ্ত্তন বিহার এ নির বি নৃত্য গীত আনন্দ