পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত.djvu/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈতন্য ভাগবত । G (t পুরী হরষিত। প্রভুহেন না জানেন তবু বড় প্রীত। হাসিয়া বলেন তুমি পরম পণ্ডিত। তfম পুথি করিয়াছি কৃষ্ণের চরিত ॥ সকল কহিবা কথা থাকে কোন দোষ। ইহাতে আমার বড় পরম সন্তোষ ॥ প্রভু বোলে ভক্ত বাক্য কৃষ্ণের ব 4ন। ইহাতে যে দেখে দোষ পাপী সেই জন ॥ ভক্তের কবিত্ব যে তেমতে কেনে নহে। সৰ্ব্বথা কৃষ্ণের প্রীত তাহাতে নিশ্চয়ে । মুখে বদতি বিষ্ণায় বিষ্ণুবে ব লেধীর। দুই বাক্য পরিগ্রহ করে ক্লষ বীর । তথাহি ॥ মুখে বদতি বিষ্ণায় ধীর বদতি বিষ্ণবে। উভয়োস্তু সমংপুণ্যং ভাবগ্রাহী জনাৰ্দ্দনঃ ॥ * ৷ ইহাতে যে দোষ দেখে তাহাতে সে দোষ । ভক্তের বর্ণন মাত্র কৃষ্ণের সন্তোষ। অতএব তোমার সে প্রেমের বর্ণন। ইহাতে দোষিবে কোন সাহসিক জন। শুনিয়া ঈশ্বরপুরী প্ৰ ভুর উত্তর । অমৃতে সিঞ্চিত হৈল তান কলেবর ॥ পুন হাসি বলিলা তোমার দোষ নাঞি । অবশ্ব বলিব দোষ থাকে যেই ঠাঞি। এইমত প্রতিদিন প্রভু তান সঙ্গে। বিচার করেন দুই চারিদণ্ড রঙ্গে ॥ এক দিনপ্রভু তান কৰিত্ৰ শুনিয়া। হাসি দুষিলেন ধাতু নালাগে বলিয় ॥ প্ৰভু বোলে এধাতু আত্মনি পদনয়। বলিয়৷ চলিলা প্রভু আপন আলয়। ঈশ্বরপুরীও সৰ্ব্ব শাস্ত্রেতে পণ্ডিত। বিদ্যারস বি চারেও বড় হরষিত ৷ প্ৰভু গেলে সেই ধাতু করেন বিচার । সিদ্ধান্ত কপেন তহি অশেষ প্রকার। সেই ধাতু করেন আত্মনে পদী নাম। আর দিন প্ৰভু গেলে করেন ব্যাখ্যান। যে ধাতু পরহ্মৈপদ বলি গেল তুমি । তাহ এই সাধিল অ৷ ক্সনে পদী আমি ৷ ব্যাখ্যান শুনিয়া প্রভু পরম সন্তোষ। ভূত্য জয় লাগি আর ন দিল কোন দোষ । সৰ্ব্ব কাল প্রভু বাড়ায়েন ভূত্য জয় । এ তান স্বভাব সকল বেদে কয় ॥ এইমত কতদিন বিদ্যারস রঙ্গে । অাছিল। ঈশ্বরপুরী গের চন্দ্র সঙ্গে ॥ ভক্তিরসে চঞ্চল একত্র নহে স্থিতি । পৰ্য্যাটনে চলিলা পবিত্র করি ক্ষিতি ॥ যে শুনয়ে ঈশ্বরপুরীর পুণ্যকথা । তার বাস হয় কৃষ্ণ পাদপদ্ম যথা ॥ যত প্রেম মাধবেন্দ্র পুরীর শরীরে । সন্তোষে দিলেন সব ঈশ্বরপুরীরে ॥ পাইয়া গু রুর প্রেম কৃষ্ণের প্রসাদে ! ভ্রমেণ ঈস্বরপুরী অতি নিৰ্ব্বিরোধে ॥ শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য নিত্যানন্দচান্দ জান। বৃন্দাবন দাস তছু পদযুগে গান। ইতি শ্ৰীআদিখণ্ডে নব ম্যেহধ্যায়ঃ ॥ * । ৯। জয়২ মহাপ্ৰভু শ্ৰীগৌরসুন্দর। জয়হউ প্রভুর যতেক আ নুচর। হেনমতে নবদ্বীপে শ্ৰীগৌরমুন্দর। পুস্তক লইয়া ক্রীড করে নিরন্তর ॥ যত অধ্যাপক প্রভু চালেন সভারে। প্রবোধিতে শক্তি কোন জন নাহি ধরে। ব্যা করণ শাস্ত্ৰ সবে বিদ্যার অীদান । ভট্টাচাৰ্য্য প্রতিও নাহিক তৃণজ্ঞান ॥ স্বানুভ। বানন্দে করেন নগর ভ্রমণ ॥ সংহতি পরম ভাগ্যবন্ত শিষ্যগণ । দৈবে পথে মুকু ন্দের সঙ্গে দরশন। হস্তে ধরি প্রভু তারে বলেন বচন ॥ আমারে দেখিয়া তুমি কি তুর্য পলাও । আজি অীমা প্ৰবোধিয়া বিনা তুমি যাও । মনে ভাবে মুকুন্দু এবে