পাতা:শ্রীশ্রীনবদ্বীপ-দর্পণ - ব্রজমোহন দাস.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԿE শ্ৰীশ্ৰীগৌরাঙ্গ সুন্দর। ঐছে কিছু কহি নারদে রূপা করি । হইলেন আদর্শন প্ৰভু গৌরহরি ॥ এই নারায়ণ পীঠ স্থানে মুনিবার। কিছুদিন রহি হৈলা ভ্ৰমণে তৎপর | নারায়নে নারদ দর্শন এথা কৈল । এইহেতু নারায়ণপীঠ নাম হৈলা : , বৈকুণ্ঠের ঐশ্বৰ্য্য প্রকাশ এই খানে। তেঞি শ্ৰীবৈকুণ্ঠপুর বিখ্যাত ভুবনে৷ শ্ৰী বৈকুণ্ঠপুর দর্শনেতে আৰ্ত্তি যার। অনায়াসে সৰ্ব্ব মনোরথ সিদ্ধি তার ॥- ( ভঃ রঃ ጓi፡ o፤ ) এই বলিয়া শ্ৰীঈশান এই স্থানের লক্ষী নারায়ণ-মন্ত্রোপাসক এক বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণের চরিত্র, যাহা । তিনি স্বচক্ষে দর্শন করিয়াছিলেন, তাহ-বৰ্ণনা করিতে করিতে বৈকুণ্ঠপুরকে প্ৰণাম করিয়া | চতুৰ্দিকের শোভা দৰ্শন করিতে করিতে শ্ৰীমহৎপুরে গমন করিতে লাগিলেন। ইতি শ্ৰীনবদ্বীপদার্পণ-গ্রন্থে শ্ৰীভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের বর্ণিত শ্ৰীশ্ৰীবৈকুণ্ঠপুর সম্বন্ধীয় সংক্ষিপ্ত বৃত্তান্ত বৰ্ণন। মহৎপুর বৈকুণ্ঠপুরের পূর্ব-সংলগ্ন গ্ৰাম | এই স্থান বৰ্ত্তমান প্রবাহিতা গঙ্গার দক্ষিণসংলগ্ন তীরে ও প্রাচীন গঙ্গার উত্তরতীরবর্তী স্থানবিশেষ। শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর সময়ে প্রাচীন মায়া, পুর ও মহৎ পুরের মধ্যবৰ্ত্তী স্থান দিয়া শ্ৰীশ্ৰীভাগীরথী জান্নগরের দিকে প্ৰবা, হিতা ছিলেন। নদীয়া নগরের সম্পর্কে শ্ৰীশ্ৰীমায়াপুর গঙ্গার পূৰ্ব্বতীরে এবং এই মহৎপুর গ্রাম গঙ্গার পশ্চিম তীর, বৰ্ত্তী স্থান বলিয়া শ্ৰীশ্ৰীভক্তিরত্নাকর গ্রন্থে বর্ণিত হইয়াছে। অতএব মহৎ, সুরের পশ্চিমস্থ মাধ্যাইতালার “শ্ৰীশ্ৰী, মহাপ্ৰভু” মাধাই ঘাটের উপরে প্রতি ষ্টিত এ কথা বলা যাইতে পারে না । ] যেহেতু মাধাইরা ঘাট নদীয়া নগরের সম্পর্কে গঙ্গার পূৰ্ব্বতীরবর্তী ঘাট विं*व ५द१. "मांक्षांशें उन|'; স্থান, প্রাচীন গঙ্গার, পশ্চিম তীরবর্তী স্থান বিশেষ। সম্ভবতঃ - এই মাধ্যাই তলা স্থানে জগাই মাধ্যাই ভ্ৰাতৃঘুগলের বাসভবন ছিল। মাধ্যাইর ঘাট শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্রভুর ঘাটের পূৰ্ব্বে এবং শ্ৰীবাস পণ্ডি", তের বাড়ীর নিকটে সমাধাই কর্তৃক প্রস্তুত হইয়াছিল। (গ্ৰীনিবদ্বীপদার্পণ গ্রন্থের ৮৭৯, পৃষ্ঠায় এ সম্বন্ধে বিচার श्वांछि । ) এদিকে শ্ৰীব্রুদ্রদ্বীপ প্ৰাচীন গঙ্গার পশ্চিম তীরবত্তী, স্থান হইলেও শ্ৰীনিবাসাচাৰ্য্য প্ৰভু যখন ১৫০৬ শিকাদায় শ্ৰীনবদ্বীপ পরিভ্রমণার্থ শ্ৰীঈশান गान 2ांद बएक नएत्र नश्व। वांश्द्रि হইয়াছিলেন, তখন গঙ্গাস্রোত রুদ্রদ্বীপ ও মহৎপুরের মধ্যবৰ্ত্তী স্থান দিয়া প্রবাহিতা ছিলেন। ... যেহেতু, মহৎপুর হইতে গঙ্গা উত্তীর্ণ হইয়া শ্ৰীব্রুদ্রদ্বীপে যাইতে হইয়াছিল। তখন গঙ্গা মহৎ পুরের (উত্তর, পূর্ব ও দক্ষিণ) তিন । দিক। বেষ্টন করিয়া পশ্চিম অভিমুখে জান্নগরের দিকে প্রবাহিতা ছিলেন, ইহাই প্রতিপন্ন হইতেছে।” তখন নদীয়া ও মহৎপুর স্থান দুইটী গঙ্গা, দ্বারা পৃথক ছিল ; কিন্তু বৰ্ত্তমান ১৮৩৯ শকাব্দায় ৩৩৩ বৎসর পরে নদীয়া ও মহৎপুর স্থান দুইটী এক সমভূমির অন্তর্ভুক্ত । দেখা যাইতেছে। সেই সময় গঙ্গা নদীয়ার পশ্চিমে ছিলেন, কিন্তু বৰ্ত্তমান সময়ে শ্ৰীভাগীরথীকে নদীয়ার পূৰ্ব্ব দিয়া প্রবাহিতা দেখিতে পাওয়া वाईcउgछ । . শ্ৰীশ্ৰীমহৎপুর বর্ণনা। " শ্ৰীনিবাস প্রতি কহে ঈশান ঠাকুর । , এই আগে গ্রাম দেখা নাম মাতাপুর ॥৫ পূর্বে শ্ৰীমহৎপুর গ্রাম নাম হয়। ], মহৎপুর প্রসঙ্গ কহি লোকে যে কহয়৷