ఇరాన్స్గా ধৰ্ম্মকৃত্য ২০ নভেম্বর ১৮১৯ । ৬ আগ্রহায়ণ ১২২৬ ) “ মোকাম বলাগড়ের নিকটবর্ষি শ্ৰীপুর গ্রামে প্রতিবৎসর কান্তিকী পূর্ণিমাতে বারোএয়ারি পূজা হইয়া থাকে। তাহাতে অনেক সমারোহ হয়। এবং বাঙ্গী পোড়ানের অনেক বাহুল্য হইয়া থাকে ... ( ৩০ মে ১৮২৯ । ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১২৩৬) শান্তিপুরের পূজা –গত বৃহস্পতিবারের গবর্ণমেণ্ট গেজেটে শান্তিপুরে অতিসমারোহপূর্বক যে বারওয়ারী মহাপূজা হইয়াছে তাঙ্গার বিষয় লিখিত আছে অনেকে কহিয়াছেন এ শাস্তিপুরের বারওয়ারী পূজা প্রেকার ঘটাপূর্বক ষ্টয়াছে ইহার পূৰ্ব্বে ঐ পূজা আর কখন এপ্রকার হয় নাই কিন্তু সে কল্পনামাত্র যেহেতুক পূজা সমারোহপূর্বক না হইয়া বরং তাহার বিপরীত হইয়াছে কেননা এমত কথিত ছিল যে ঐ প্রতিম ৪৫ হাত উচ্চ কিন্তু তাহা ১৫ হাতের অধিক উচ্চ হয় নাই এবং পচিশ কি ত্রিশ হাজার রাজমজুর খাসিয়া ঐ গুহ গ্রন্থন করিল ইহাও কল্পনামাত্ৰ । ( 6: ফেব্রুয়ারি Sb~२ ० | २ १ भाँ६ : २२५ ) গুরিদ্বারের যাত্রা –হরিদ্ধারে কুম্ভকামেল নামে এক ধাত্রা আগামি কুgসংক্রাস্তিতে হুইবেক । সে যাত্র বার বংসর অস্তরে একবার হয় তাহার কারণ এই যে যে বংসর স্বৰ্ষ্য ও বৃহস্পতি কুন্তুরাশিগত হন সেট বংলর কুম্ভযাত্রা সেখানে হয় যেহেতুক বৃহস্পতি বার বৎসর অন্তরে কুন্তরাশিতে গমন করেন সেষ্ট যাত্রাতে হিন্দুস্থানের অনেক লোক সেখানে একত্র হয় অনুমান হয় যে দশ লক্ষ লোকের অধিক লোক সেখানে জম। তই থাকে কিন্তু ১৮০৮ সালের যাত্রার মত যদি লোক সমাগম হয় তবে নিঃসন্দেষ্ট আমরা বুঝিতে পারি যে সেখানে বিশ লক্ষ লোক এইবার জমা হইবেক । এটবার যে এত লোক হইবে তাহার কারণ এট যে শ্ৰীশ্ৰীযুত বড় সাহেব সিংহল দ্বীপ হইতে কাশ্মীরের পর্বতপৰ্য্যস্ত এবং সিন্ধু নদীর তীরহইতে চীন দেশপযস্ত তাৰং দস্থ্য প্রভৃতির ভয় দূর করিয়াছেন তাঁহাতে বোধ হয় যে যাহারা অন্য২ বৎসরে আইসে নাই তাহারা অবশ্ব এই বৎসর আসিবে।
পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।