পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম که حواری অপর মেলাতে আগত নানা যাত্রিকেরা উচ্চৈঃস্বরে গবর্ণমেণ্টের প্রতি শতই ধন্তবাদ DBB BBB BBB B BB BBB BBS BBBBD DD DDDS BB BBDD DD করায়। কলিযুগমে সত্যযুগ বরতাম্বা। পরে যাত্রিকের নূতন রাস্ত দিয়া যাটতেই দপিতে লাগিল যে গবর্ণমেণ্ট চল্লিশ হাত উচ্চ এবং পোনের হাত প্রশস্ত ও তেfয়শ শত স্থাত দীর্ঘ এমত এক পৰ্ব্বত সমভূমি করিয়াছেন এবং তাছার অতিপ্রশস্ত পারি অর্থাং ঘাটের সোপানে নামিয়া ও মনুষ্যের চাপাচাপি কিম্বা লাঠি বা তলভার বা আভরণহারিরদের বিষয়ে ভয় না করিয়া যেমন স্বচ্ছন্দে স্নানাদি কৰ্ম্ম করিম কিরিয়া আগত ইষ্টল তেমনি শত২ উপরিউক্ত ধন্যবাদ করিতে লাগিল। ঐ অলঙ্কার হারকের। ইহার পর্কে যারিকেরদের নাসিকা ও কর্ণহইতে অলঙ্কার আকর্ষণ করিয়া সেই স্থানে একেবারে রক্তময় করিত কিন্তু এইক্ষণে যাত্রিকের তাবৎ কৰ্ম্মকরত নির্বিঘ্নে গমনাগমন করিয়াছে। অপর নিরঞ্জনি নাগা ও গোস্বামিগণ যেরূপ সমারোঙ্গে ব্ৰহ্মকুণ্ডে যা k পরিলেন সে অতিম্বদূত বিশেষতঃ আড়াই শত বা তিন শত এককালে যাত্র করে এবং তাহাবণের আগে দুষ্ট জন রুত্রিম যোদ্ধা তলবার ভাজিতেই চলিল এবং তংপরে তুষ্ট জন লাঠিয়াল এবং তদনন্তর জরীকা নিশান অর্থাৎ সোণার ফুলযুক্ত পতাকাধারী তৎপরে দুই জন উচ্চীকরণপুৰ্ব্বক অতিস্থশোভিত দুইট বর্শাধারণ করিয়া চলিল অনুমান হয় যে ঐ বর্ণ তাহারদের আরাধনীয় হইবে । বর্শাধারিরদের পরে তাহারদের দলের মহান্ত চলিলেন পরে তুরীওয়ালার এবং অশ্বোপরি নানা ঢোল এবং হস্বাপরি করতালসকল ও বৃহৎ ঢঙ্কা তদনস্থর নাগাগণ পাঁচ ছয় হস্তারোহণে চলিলেন এবং মধ্যে২ রেশমের অতিবৃহং পতাকা দৃষ্ট হইতে লাগিল । ঘাটে পন্থছিলে জন পঞ্চাশেক স্নানার্থ জলে অবতরিত হইয়। আরাধনীধু ঐ বার শেভিক আভরণ বস্ত্রাদি খুলিয় তাহা স্নান করাইল অনস্তর ঐ বর্শা পূৰ্ব্ববং আভরণ বস্থাদি পরিধান করিয়া পূৰ্ব্বের ন্যান্ধ জাকজমক পূর্বক প্রত্যাগমন করিল। এই বৎসরে গোস্বামিরদের সৰ্ব্বনাথনামক এক জন একটা মন্দির গ্রথিত করিম উংসর্গ করিয়াছেন কথিত আছে যে তাহাতে দুই লক্ষ টাকা তাহার ব্যয় হষ্টমাছে । মেলার সময়ে প্রতিদিনই কএক সপ্তাহপর্য্যস্ত একটা সদাব্রত ছিল তাহতে প্রত্যহ বিংশতি মোন স্বণ্ডিব নৃনে ব্যয় झल्लेष्ठ ना । ( ১৬ মে ১৮৩২ । ৪ জ্যৈষ্ঠ ১২৩৯ ) হরিদ্বারের ঘাট -- গত সপ্তাহে হরিদ্বারের মেলাবিষয়ে আমরা এক গুম পত্রপ্রেরকের পত্র প্রকাশ করিয়াছি। তিনি লিখেন যে সেখানকার নূতন ঘাট এবং উত্তম রাস্তা শ্ৰীশ্ৰীযুত লার্ড উলিয়ম বেটস্ক সাহেবের আজ্ঞাতে নিৰ্ম্মিত কিন্তু ইণ্ডিয়া গেজেটে লেখে ষে তাহ শ্ৰীশ্ৰীযুত লার্ড আমহাষ্টের আঞ্জাতে এবং কলিকাত কুড়িম্বর পত্রে লেখে ধে শ্ৰীশ্ৰীযুত লাড" হেষ্টিংশ সাহেবের অনুমতিতে হয়। অতএব আমরা বোধ করি যে প্রথমত: শ্ৰীযুত লাড়