পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা প্রথম খণ্ড.djvu/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిషాషా S YBDDB eSLY SOBBBD DB aLLS তাহাকে জিজ্ঞাস করিল ওরে তোর ঠাই কি আছে। তিলি কিঞ্চিং ভীত হইয়া উত্তর করিল ] ষে আমার স্থানে চারি আনা পয়সামাত্র আছে আর কিছু নাই। পরে ঐ দুই দুই জন তাহ লইয়া বার২ জিজ্ঞাসা করিতে লাগিল যে তোর ঠাই আর কি আছে। তাহাতে ঐ তিলি রাগাপন্ন হইয়া নীচ লোকের ব্যবহারানুসারে কহিল যে আমার ঠাই অমুক আছে তাহ কাটিয়া লইবি । ইহা গুনিয়া ঐ দুই জন কহিল যে ই কাটিয়া লইব ইহা কহিয়া এক জন তাহাকে ধরিল DD DD DD DDDDS BBB BB BBBBBBB BBB S BB BBB BBBB BBBB নিতান্ত অনুপায় ভাবিয়া যথাশক্তি তাহারদের সহিত যুদ্ধ করিতে প্রবৃত্ত হইল। পরে তিন জন মারামারি করিতেই জলে পড়িল। তখন ঐ দুষ্ট দুই ব্যক্তি তাহাকে অতিশক্ত বুঝিয় তাহার গলায় এক ছোর মারিল সে ছোরা তাহার গলায় না লাগিয়া কেবল ঘাড়ের যৎকিঞ্চিং স্থান কাটিল কিন্তু তাহারা জানিল যে নিশ্চয় তাহার গলায় ছোরা লাগিয়াছে ইহাতেই শাল। মরিবেক । তিলিও জলে ডুব দিয়া তাহারদের হাত ছাড়াইল এবং একটানা গঙ্গার আনুকূল্যে ভাসিতেই অত্যন্ত্র ক্ষণের মধ্যে ত্রিবেণীর ঘাট পাইল । সেখানে জলহইতে উঠিয়া ত্রিবেণীর থানায় গিয়া তাবৎ বৃত্তান্ত জানাইল ও প্রত্যক্ষতো দেখাইল । পরে তথাকার দারোগ। অনেক লোক সরঞ্জাম সমেত সেই রাত্রিতে ঐ চন্দ্রহাটী গ্রাম ঘেরিয়া প্রাতঃকালপর্য্যস্ত রহিল পর দিন প্রাতে ঐ গ্রামের তাৰং পুরুষেরদিগকে ত্রিবেণীর হাটখোলায় আনিল এবং ছয় সাত লোক একত্র আনিয়া ঐ তিলিকে দেখাইতে লাগিল অনেক ক্ষণ পরে তিলি সেই দুই জনকে চিনিয়া ধরাইয়া দিল। দারোগা ঐ দুই জনকে শক্ত কএদ করিয়া ঐ তিলির সহিত সদরেতে চালান করিয়াছে । এই রাহাজানি হওয়া অবধি সে গ্রামের নাম অমুক কাটা চন্দ্রহাট খ্যাত হইয়াছে । ( १८क्बध्नांब्रि st>२8 ।। २७ भांध s२७० ) স্থগলী –জিলা হুগলীর বিচারকত্ত্বfর সদ্বিচারানুসারে দুষ্ট দমন শিষ্ট পালন ইত্যাদি রাজনীতি বিষয় ব্যবহারে প্রশংসা বহুতর শুনা যাইতেছে । ২ মাঘ তারিখের গভীর রাত্রি কালে ঐযুক্ত স্বজাতীয় পরিচ্ছদ পরিবর্ত করিয়া বাঙ্গালা পোশাক পরিধানপূর্বক কিছু দূর ভ্রমণ করিতে গিয়াছিলেন তাহাতে মোং শাহাগঞ্জের চৌকীদার দেখিয়া এককালে হস্ত ধরিয়া কহিলেক যে কে তুমি এত রাত্রিতে যাইতেছ অামারদের সাহেবের এমত হুকুম নাই তাহাতে কিছু টাকা দিতে স্বীকার করিলেন কিন্তু চৌকীদার কহিলেক যে এক শত টাকা দিলেও এ রাত্রিতে তোমাকে ছাড়িতে পারি না। পরে এইরূপ কথোপকথন হইতে শ্ৰীযুতের পশ্চাদ্বত্তী নিজের লোকের আসিয়া কহিলেক ষে ইনি সাহেব এহাকে ছাড়িয়া দে তখন চৌকীদার জানিতে পাইয়। বিস্তর স্তব করিতে লাগিল তাহাতে ত্রযুক্ত কহিলেন যে তোর ভয় নাই তুই কল্য আমার নিকট যাইস ইহা কহিয়া স্বস্থানে গমন করিলেন। পর দিন ঐ চৌকীদার শ্ৰীযুতের সমীপে উপস্থিত হওয়াতে পঞ্চাশ টাকা বকশীশ করিয়াছেন।