পাতা:সংসার (রমেশচন্দ্র দত্ত).pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRy সংসার । বাইয়া দেখিলেন যে অন্দর মুহল লোকাকীর্ণ। উঠানে দাসীরা কেহ ঝাঁট দিতেছে কেহ যুক্ত নিকাইতেছে, কেহ কাপড় শুখাইতে দিতেছে, কেহ এখন মাছ কুটিতেছে, কেহ সকল কাৰ্য্যের বড় কাৰ্য্য-কলহ করিতেছে । কলিকাতার দাসীগণের বড় পায়া, মা ঠাকরুণের কথাই গায়ে সয় না,-কোন আশ্রিতা আত্মীয়া কিছু বলিয়াছে তাহা সহিবে কেন,-দশ গুণ শুনাইয়া দিতেছে, ভদ্র রমণী সে বাক্যলহরী রোধ করার উপায়ান্তর না দেখিয়া চক্ষুর জল মুছিয়া স্থানান্তর হইলেন। পাতকোতলায় ঝি বোয়ের হাট, সকলে একেবারে নাইতে গিয়াছে, DDDSSYBzBYS DDS DBBDB uDSS S DBBBDBD DB BD DDD S আবার তাহার সঙ্গে সঙ্গে সেই সুন্দরীগণ তথায় অবৰ্ত্তমান প্ৰিয় বন্ধুদিগের চরিত্রের শ্ৰাদ্ধ করিতেছিলেন। কেহ গুল দিয়া দাত্ত মাজিতে মাজিতে বলিলেন, “হঁ্যালা ও বাড়ীর না বৌয়ের জাক দেখিছিল, সে দিন যগগিতে এসেছিল তা গয়নার জাকে আর DuB K BDBDD DS DDD DDD D BB BDDBB DDBD BBDBB BBBD হই-ইচে, তা এত জাক কিসের লা।” কেহ চুল খুলিতে খুলিতে কহিলেন “তা হোক ‘বন, তার জাক আছে জােকই আছে, তার শাশুড়ী কি হারামজাদী। মা গো মা, অমন বৌ-কাটুকি শাশুড়ী ত দেখিনি, বৌকে স্বামী ভালবাসে বলে সে বুড়ী যেন দু চক্ষে দেখতে পারে না । ঢের ঢের দেখেছি আমনটী আর দেখিনি।” অন্য সুন্দরী গায়ে জল ঢালিতে চালিতে বলিলেন, “ও সব সোমান গো, সব সোমান-শাশুড়ী আবার কোন কালে মায়ের মত হয়, দু বেলা বকুনি খেতে খোতে আমাদের প্রাণ যায়।” “ওলো চুপ কর লো চুপ কয়,