পাতা:সংসার (রমেশচন্দ্র দত্ত).pdf/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ পরিচ্ছেদ । 38ዓ শরৎ এ কথা বিন্দুকে বলিলেন না, হেমকেও বলিলেন না। সন্ধার সময় বাটী হইতে খাইয়া আসিলেন এবং সুধার শয্যার পার্শ্বে বসিলেন ;—সে দিন সমস্ত রাত্রি তিনি সেই স্থান হইতে উঠিলেন না। ;-এক মুহূৰ্ত্তের জন্য নিদ্রায় চক্ষু মুদিত করিলেন না। BB BKDB BDDDBDDDBuu BDBDBD DBDD D DBDD BBB দেখা গেল। তখন সে ঘর নিঃশব্দ। হেমচন্দ্ৰ ঘুমাইয়াছেন, বিন্দু সমস্ত রাত্রি জাগরণের পর ছেলে দুইটীর পাশে শুইয়া BDDS GDBB DD BBDB SS SDBD sBB DtDB D ফটু করিয়া শেষ রাত্ৰিতে নিদ্রা যাইতেছে। ঘরে একটা প্ৰদীপ জ্বলিতেছে, নির্বাণ প্ৰায় প্ৰদীপের স্তিমিত আলোক রোগীর শীর্ণ শুষ্ক মুখের উপর পড়িয়াছে। শরৎ ধীরে ধীরে উঠিলেন, ধীরে ধীরে সেই অতি শীর্ণ বাহুটি আপন হস্তে ধারণ করিলেন,-নাড়ী এত চঞ্চল, তিনি গণনা করিতে পারিলেন না । তখন তাপযন্ত্র লাইলেন, ধীরে ধীরে তাপযন্ত্র বসাইলেন,-নিঃশব্দে ঘড়ির দিকে চাহিয়া গালে হাত দিয়া বসিয়া রহিলেন । • তাহার হৃদয় জোরে আঘাত করিতেছিল। টিক টিক টিক করিয়া ঘড়ির শব্দ হইতে লাগিল, এক মিনিট, দুই মিনিট, চারি মিনিট, পাঁচ মিনিট হইল ; শরৎ •তাপযন্ত্র তুলিয়া লইলেন। প্ৰদীপের নিকটে গেলেন, তাহার হৃদয় আরও বেগে আঘাত করিতেছে, তঁহার হাত কঁাপিতেছে। প্ৰদীপের স্তিমিত আলোকে প্রথমে কিছু দেখিতে পাইলেন না । হস্ত দ্বারা ললাট হইতে খােচ্ছ গুচ্ছ কেশ সরাইলেন;