পাতা:সংসার (রমেশচন্দ্র দত্ত).pdf/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রিংশষ্ট পরিচ্ছেদ। করিলেন, কাযটা বাধা দিবারও বিশেষ চেষ্টা করিলেন,-কিন্তু সে কাল গিয়াছে,-সেরাপ এবাধা দেওয়ার এক্ষণে লোকের গুণাগুণ প্ৰকাশ পায়, কাষ বন্ধ থাকে না। চন্দ্রনাথ সমস্ত ভবানীপুরের শিক্ষিত সম্প্রদায়ের সহিত সেই বিবাহে নিমন্ত্রণ খাইতে আসিলেন, কলিকাতার অনেক ভদ্রলোক তীর্থায় আসিলেন ; আনন্দের সহিত সে শুভকাৰ্য্য নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হইল। পাড়ার সর্বশাস্ত্ৰজ্ঞ পণ্ডিতগণ বিবাহ সমাজে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের দলের কোন কোন পণ্ডিত আসিবেন বলিয়া সে দিকে বড় ঘোষিলেন না ! পাড়ার দেশহিতৈষী আৰ্য্য-সন্তানগণ, যাহারা sBB DBDDBBD BDBBDD D BB BY D DDBD DDDBBS ছিলেন, তাহারা একজন অনাৰ্য পুলিষের সার্জনের বিকৃত মুখ দেখিয়া অচিরে (ঢিল পকেটেই রাখিয়া) তথা হইতে অদৃশ্য হইলেন ! শরৎ ও হেম পল্লীগ্রামে আসিলে গ্রামস্থ লোকে প্ৰথমে তাহাদের সহিত আহার ব্যবহার করিলেন না । কিন্তু তারিণী বাবুর স্ত্রীর অনেক অনুরোধে তারিণী বাবু শেষে সকলকে ডাকাইয়া একটা মীমাংসা করিয়া দিলেন। মীমাংসা হইল যে শরৎ প্ৰায়শ্চিত্ত করিবে । কিন্তু শরৎ কলেজের ছেলেৰলিলেন, আমি যে কাৰ্য্যটী করিয়াছি তাহা পাপী বলিয়া মনে করি না, ইহার প্রায়শ্চিত্ত করিব না। শেষে শরতের মাতা একদিন ব্ৰাহ্মণ খাওয়াইয়া দিলেন । তারিণী বাবু কিছু রসিক লোক ছিলেন, হাসিয়া শরৎ বাবুকে বলিলেন,- ওহে বুৰুি তোমরা বুঝি না, বৃষ্টির জল যে দিক দিয়েই \ শেষকালে গিয়া নদীতে পড়িবেই পড়িবে। তোমরা বিধ- {