পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r For error “এই সময়ে এত ভস্মরাশি গহবরের মুখ দিয়া আকাশে উঠিতে থাকে যে একেবারে সূৰ্য্যকে ঢাকিয়া দশদিক। অন্ধকার করিয়া ফেলে। এমন কি ৭। ৮ ক্রোশ দূর পর্য্যন্ত চারিদিকে অমাবখ্যার রাত্রির মত অন্ধকার করিয়া ঐ সকল আগ্নেয় ধূলি gift (estfs CS volcanic dust sand বলে) আকাশকে ছাইয়া ফেলে এবং কখন কখন ১০০। ১৫০ ক্রোশ দূরে পর্য্যন্ত গিয়া অবিরল বৃষ্টিপাতের ন্যায় পতিত হইতে দেখা যায়। शैश किरूं धूलि या उन्ध किछूछे नम। डिऊएल যে দ্রব (অর্থাৎ গল।) প্ৰস্তর ও ধাতু সকল রহিয়াছিল, তাহাই বেগে উপর দিকে উঠিয়া বায়ুতে ছিন্ন ভিন্ন হইয়া অতি সূক্ষ্ম গুড়ি গুড়ি ছাইয়ের কণার মত পড়ে, এই জন্য ইহাকে কখন ভস্ম কখন বা আগ্নেয় ধূলি বলা হয়। ইহা দ্বারা ভয়ানক অনিষ্ট হয়। সমুদ্রের ধারেই প্ৰায় আগ্নেয় গিরিরা থাকে ; কাজেই ঐ ধূলি সব সমুদ্রে পড়িয়া এত জমা হয় যে জাহাজ চলাচল श्क शंशेशा शश्न । “আর তোমরা বোধ হয় অনেকেই জান নেপলস দেশীয় হার্কিউলোনীয়াম, পম্পীয়াই ও ষ্টাবী নামক তিনটী নগর এই আগ্নেয় ধূলিরাশির মধ্যে একেবারে পুতিয়া অদৃশ্য হইয়া গিয়াছিল।” কিশোরী-“আমি পড়িয়াছি।” মন্মথ-“আমিও শুনিয়াছি।” মলিম-“আমি তা জানিনা ?” নবীন বাবু-“প্রায় দুই হাজার বছর পূর্বে ভিসুভিয়স পৰ্ব্বত এখনকার মত ছিল না, তখন उंश आंब्रुऊांत छ्,ि cकांन8 ऐ९°उद्र फ्रिकू মাত্র ছিল না। হঠাৎ ৬৩ খৃষ্টাব্দে একবার ভূমিকম্প দেখা দিল, ও তার পর ১৬ বছর ক্ৰমাগত মাঝে মাঝে ঐ রকম ভূমিকম্পই হইত। rhessaraan hulláh” ܫܚܣܦ | ག༤ শেষে ৭৯ খৃষ্টাব্দে (অর্থাৎ প্ৰায় ১৮০০ বছর গত হইল) ভয়ানক অগ্ন্যুৎপাত হয়। সেই ঘটনার সময়ে এত ভস্ম বাহির হইয়াছিল যে, পৰ্ব্বতের চারিদিকের দেশ সমূহে প্ৰায় ২০ হাত উচ্চ হইয়া উহা চাপা দিয়াছিল। এই ভয়ানক ভস্মপাতেই পূর্বোক্ত তিনটি নগর একেবারে চাপা পড়িয়া বহুকালের মত পুতিয়া গিয়াছিল এবং প্রায় ১৬০০ ষোল শত বছর এই ভস্মস্ত পের ভিতরে লুকাইয়া ছিল। সেদিন তাহাদের কোন কোন স্থানের খানিক খানিক অংশ উপরের চাপ খুড়িয়া বাহির করা হইয়াছে। “তা ছাড়া আরও ভয়ানক কাণ্ড সকল ঘাঁটিয়া থাকে। হঠাৎ হয়ত সমুদ্রের জল খুব খানিক দূর সরিয়া গেল, তারই পরে আবার ভীষণ বেগে পৰ্ব্বতের মত উচ্চ হইয়া দেশ নগর, ঘর বাড়ী, —সব ডুবাইয়া বন্যা করিয়া ফেলিল। এইরূপে নানা প্ৰকার ভয়াবহ উৎপাত হইয়া থাকে।” গণেন্দ্ৰ—“ওঃ ! আমার গা কঁাপিছে, বোধ হচ্ছে যেন প্ৰলয় কাল উপস্থিত, আর সব সৃষ্টি যেন ধ্বংস হতে বসেছে !” নবীন বাবু-“ঠিক সেই রকমই বটে। আমি তোমাদের কি বা বলিলাম ? বড় হয়ে যখন এ বিষয়ের ভাল বর্ণনা পড়িবে তখন ভয়ে আর বিস্ময়ে হতবুদ্ধি হইয়া ভাবিবে। এ কি কাণ্ড!! যথার্থই যেন মহাপ্ৰলয়কাল উপস্থিত হইয়াছে। জগতে এমন ভয়ানক ব্যাপার আর কিছুই নাই। পৃথিবীর যেন স্নেহ মমতা কিছুই নাই, ঘোর নিষ্ঠুর, ঘোর উন্মত্ত, জ্ঞানশূন্য! কত যত্নে সে সব গাছ লতা গুলিকে রস দিয়ে এতদিন বঁাচাইতে ছিল ও বড় করিতে ছিল, তাদের কোথায় যে কে গেল তার সন্ধান নাই! এক একটা দুরন্ত ছেলে যেমন রাগ করে ঘর দোর, ঘটী বাটী, প্লেট বই, ခန္နီဧ