পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৩৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مع مشوه བ༩༦་ བ་ལས་ সখা । রকম পোকা বাহির হয়। প্ৰথম অবস্থায় পোকাগুলি দেখিতে খুব ছোট বটে, কিন্তু বড় হইলে এক একটী সাড়ে তিন ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা হইয়া থাকে। ছোট পোকাগুলি ৪ বার খোলোষ ছাড়িবার পর তবে পূর্ণাবস্থা প্ৰাপ্ত হয়। খোলোষ ছাড়িবার অর্থ কি জান ? পোকাগুলি যেমন শীঘ্ৰ শীঘ্ৰ বাড়িতে থাকে তাহদের গায়ের চামড়া তত শীঘ্ৰ বাড়ে না, সুতরাং শরীরটা বড় আর শরীরের আবরণটা ছোট হইয়া আসিলেই আবরণটি আপনা। আপনি ফাটিয়া যায়। বড় হওয়া পৰ্য্যন্ত পোকাগুলি কেবল পাতা খাইয়া বঁাচে । শেষ অবস্থায় অর্থাৎ চারিবার খোলোষ ছাড়িবার পর পঞ্চম বারে ইহাদের ক্ষুধা এত বাড়ে যে, তাহারা প্রথম অবস্থা হইতে চতুর্থ অবস্থা পৰ্য্যন্ত যতগুলি পাতা খায় এখন তাহার চারি গুণ পাতা খাইয়া ফেলে এবং এই খানেই তাহাদের খাওয়ার কাৰ্য্য শেষ হয়। এখন ইহারা চুপ করিয়া এক জায়গায় বিশ্রাম করে। ইহাদের শরীরের উভয় পাশ্বে ৯টা করিয়া ছিদ্র আছে। এক একটী ছিদ্রের কাছে একটী করিয়া গাটের মত ভাগ। ঐছিদ্ৰ সকলের দ্বারা তাহদের শ্বাস প্ৰশ্বাসের কাৰ্য্য সম্পন্ন হয়। যাহা হউক পোকাগুলি বিশ্রাম করিবার অল্পক্ষণ পরেই মাকড়সার মত মুখের দুই দিক হইতে এক প্রকার লাল বাহির করিতে থাকে, যাহা বাতাস লাগিলেই সুন্ম কেশের মত সুতায় পরিণত হয় এবং দুই গাছি সুতা আঠাময় হওয়াতে পরস্পর যুক্ত হইয়া যায়। এই সূতাকেই আমরা রেশম বলিয়া থাকি। এক একটী পোকার। মুখ হইতে এত লালা বাহির হয় যে, সুতা প্রস্তুত করিতে করিতে ক্ৰমে পোকাগুলি সেই সুতার মধ্যেই চাপা পড়ে। এই অবস্থার নাম গুটী। গুটীর মধ্যেই পোকাগুলির আশ্চৰ্য্য পরিবর্তন হয়। পূৰ্ব্ব পৃষ্ঠায় যে দুইটী সুন্দর পতঙ্গের ছবি দেখিয়াছ এই গুটীর মধ্যেই পরমেশ্বরের সৃষ্টিকৌশলে তাহাদের জন্ম হয়। একটী পোকা হইতে মনুষ্যের অগোচরে কেমন মেরুদণ্ড, পাখা ও পা যুক্ত এক পতঙ্গ জন্মায় । কিন্তু নিৰ্দয় মানুষের হাতে পড়িয়া কত লক্ষ লক্ষ পতঙ্গই না মারা যায়! গুটীর ভিতর *उत्र cप्रश्न अवशद भू{ श्रेष्ठशे छेशद्रो भूर्भ হইতে আবার এক রকম লালা বাহির করে যাহা দ্বারা কঠিন গুটীয় মুখের দিকটী নরম হইয়া BDBDBB BDD DBB DDBDD DBDBD DD DBBDB পতঙ্গ বাহির হইয়া পড়ে ; কিন্তু গুটী ভেদ করিয়া পতঙ্গ বাহির হইলে তাহা হইতে মানুষের পয়সা রোজকার ভাল রকম হয় না। ভেদ করা গুটী। হইতে সুতা তুলিবার সময় লম্বা লম্বা সুতা না হইয়া টুকরা টুকরা সূতা বাহির হয়। এই জন্য নিৰ্দয় মানুষ পয়সা রোজকারের খাতিরে গুটী ভেদ করিবার পূৰ্ব্বে গুটীগুলিকে লইয়া মধ্যস্থিত | প্ৰায় সমস্ত পতঙ্গের প্রাণ বিনষ্ট করে। পরে সুতা পাইবার জন্য কেবলমাত্ৰ কতকগুলি গুটী যত্নে রক্ষা করে ; এই হইতেই কালে পতঙ্গ বাহির । श् ७स९ ऊांदालू छिभ लिंश भट्रिश शांश् । রেড়ীর পতঙ্গ দুই প্রকার, শাদ ও } সবুজ। শাদা হইতে লাল এবং সবুজ হইতে শাদা | রেশম তৈয়ার হয়। ইহাদের গুটীর আকার कि qकी ऊांशgांद्ध अँॉद्धि भड । ४ौद्ध बाश्-ि (KS 'Y d. ଝିff; এবং ভিতরের সুতা মন शैक्षि মোটা। গুটীর উপরিভাগ খুব শক্ত,-সুতা সকল জমাট হুইয়া থাকে,-এজন্য প্রথমে গুটীগুলাকে ক্ষারের জলে কিছুকাল ভিজাইয়া নরম করিতে হয় পরে হাতে করিয়া তুলা পিজার মত ইহা হইতে রেশম তুলিয়া চরকায় সুতা কাটিতে হয়। উত্তর আসামে এবং জৈন্তিয়া পাহাড়ে বিস্তর ভেরেণ্ডা