পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৩৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

">切ー


سخصی خمس خاصیت سیاسی خطس-سیسیصحبسته =حساسی -بی ”س تحصی •

তোমরা বিশ্বাস করিবে না। আর নয়ত বিশ্বাস করিলেও আশ্চৰ্য্য ও দুঃখিত হইবে। সে কথাটী ७है ८,-5ंद्र आं८ळा नाशे, ऐंशीव्र निष्छद्र একটুও আলো নাই! তোমরা বলিবে “সে কি ? চাদের আলো নাই ? সমস্ত পৃথিবী যে আলো আলো আনে ?”আমরা বলিব যথার্থই চাদ চোর। ঐ যে আলো,ঐ যে হাসি,-উহার একটুও চন্দ্রের নিজের ধন নহে । সবটুকুই সুৰ্য্যের কাছ হইতে ধার করা। আমাদের পৃথিবীর যেমন নিজের আলো नाग्ने,5ऊ७ ठैिक ऊाशइछ्रे भऊ । ठेिक श्रृशिदीद्म भऊ মাটি, পাহাড়, পৰ্ব্বত, গহবর, এই সকলে চন্দ্ৰ পরিপূর্ণ। প্ৰভেদ এই যে সেখানে গাছ পাতা নাই-মানুষ প্ৰভৃতি জন্তু নাই, আর এ রকম বাতাস নাই। সে যাহাই হউক, কথাটা এই যে, চন্দ্ৰ ঠিক পৃথিবীর মত জ্যোতির্বিহীন জড়পিণ্ড, डेशद्र ज्वाला द 6डक कि छूछे नाई। তবে চন্দ্ৰ পূর্ণিমার রাত্ৰিতে তত আলো কোথায় পায় ?—সুৰ্য্যের নিকট হইতে। পৃথিবী নিজে জ্যোতি-হীন হইলেও মধ্যাহ্নকালে যেমন সুৰ্য্যের কিরণে উজ্জ্বল হইয়া উঠে, উহার গাছ পাতা, পথ ঘাট, মাঠ প্ৰান্তর, পৰ্ব্বত সাগর, নদী হ্রদ সমস্তই যেমন এক কালে আলোকিত হইয়া ধাপ ধােপ করিতে থাকে, চন্দ্রের পক্ষেও ঠিক তাই। চন্দ্ৰ পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে বটে, কিন্তু সুৰ্য্যেরও আলো পায়। এই আলোকে চন্দ্রের জমি আলোকিত হইয়া ঝাক মক করিতে থাকে। পৃথিবীর চারিদিকেই যেমন সুৰ্য্যের কিরণ পতিত হয়, যখন যেদিকে পড়ে সেইদিকে দিন হয়। আর তাহার বিপরীত দিকে রাত্রি থাকে ; চন্দ্রেরও যে দিকে যখন সুৰ্য্যকিরণ পড়ে সেই দিকে চন্দ্রের দিন, আর অন্য দিকে চন্দ্রের অন্ধকার রাত্ৰি । ܚ করে,তাহার আলো নাই? চাদ কি তবে চুরি করিয়া । + এখন বুঝিয়া দেখ, চন্দ্রের যেদিকে দিন হয় সেই দিকের আলো আমরা দেখিতে পাই। এই আলোককে জ্যোৎস্না বলে। একটী অন্ধকার গৃহের দ্বারের নিকটে রৌদ্রে একখানা ভিজা শ্নেট রাখিলে দেখিবে ঐ শ্লেটের ভিতর হইতে রৌদ্রের আভা, ঘরের ভিতরে গিয়া লাগে ও তথায় একটা আলো হয়। এইরূপ আলোর নাম “প্রতিফলিত আলোক”। বাহিরে রৌদ্র থাকিলে ঘরের পাশের রাস্তা দিয়া যে সকল লোক চলে, তাহাদেরও প্ৰতিফলিত আলোক ঐ ঘরের দেয়ালে পড়িতে দেখা যায়। চন্দ্রের আলোক ও ঠিক ঐ রূপ। চন্দ্রের উপর সুৰ্য্যের কিরণ পতিত হইলে উহা উজ্জ্বল হয় এবং ঐ আলোকে সমস্ত চন্দ্ৰ মণ্ডল আলোকময় হইয়া উঠে। তখন আর বুঝা যায় না যে, চন্দ্রের নিজের আলোক নাই । উপরে বেশ বুঝা গেল যে চন্দ্রের আলো পরের। চন্দ্রের যে ভাগ সূৰ্য্যালোকে আলোকিত হয় তাহারই আলো আমরা দেখি । চন্দ্ৰে যদি মনুষ্য থাকিত তাহা হইলে আমাদের পৃথিবীকেও তাহারা ঐ রূপ আলোকিত দেখিতে পাইয়া মনে করিত পৃথিবী জ্যোতিৰ্ম্ময়। কিন্তু বস্তুতঃ উহ उांशंद्र ऊभ श्रेऊ गंनश् नाशें । ভাল, যদি সুৰ্য্যের আলোকই চন্দ্রের আলোকের কারণ এবং সুৰ্য্যও তা প্ৰতিদিন আছে, তবে পূৰ্ণচন্দ্র একদিন বৈ আর দেখিনা কেন ? এ প্রশ্ন তোমরা এখন কয়িবেই করিবে। আমরা ক্রমে তাহার উত্তর দিব। প্ৰথমে একটী কথা মনে করিতে হইবে। পৃথিবীর যেমন বাৰ্ষিক গতি দ্বারা ইহা আপন মেরুদণ্ডে গাড়ীর চাকার মত একদিনে একবার ঘুরে ; চন্দ্রেরও এই উভয় প্রকার গতি আছে। চন্দ্ৰ প্ৰায় একমাসে পৃথিবীকে বেষ্টন করে, আৰ্যার ঠিক সেই সময়েই ခန္တီး 7 | већ и