পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

བས་ 7 || | SC qqSAS AAAA AAAAS AuLSSLALLSeuSL Lq Auq eSLqL ALALM SLASALSLA AeLeLTLS TLSLS AAAAAAAAqAq AeLeLqSq AAL0SS SAAA AAAqA Aee AAeTT AAAA AA AMSS AAASLSASLALe AAAA AAAA AAAA AAALAAA AA ALqSq qAS AAAAALA AAAq ASAeLS করিতে নাকের জলে চোখের জলে হইতে হইয়াছিল । শিখদিগের বিক্রমে ইংরাজিদিগকে অস্থির হইতে হইয়াছিল। যাহা হউক অবশেষে শিখগণ হারিয়া গেল ও পাঞ্জাবদেশ ইংরাজের রাজত্ব হইল। পাঠক পাঠিক ! তোমরা যদি শিখদের ইতিহাস হাতে পাও, পড়িয়া দেখিও তঁহাদের বীরত্ব দেখিয়া মনে আনন্দ হইবে। যাহা হউক। এই শিখ জাতির সবিশেষ বিবরণ বলা আদ্য আমাদের উদ্দেশ্য নয়। ইহাদের প্রধান ধৰ্ম্ম-মন্দিরের বর্ণনা করাই উদ্দেশ্য । KSB SLLLBS S SDD DBBDB BDD DDB DD BDBDLDS তাহার মধ্যে অমৃতসহর নামে একটা বড় সহর আছে । ম্যাপে ঐ সােহরটা দেখিবে । পঞ্জাবের সহরগুলি আমাদের দেশের সহরগুলির মত নহে। এই যে কলিকাত সহর, ইহার চারিদিক খোলা ; অর্থাৎ সকল দিক দিয়া ইহার মধ্যে প্রবেশ করা যায়। পঞ্জাবের বড় বড় সািহরগুলি এইরূপ নয়। সমুদয় সহরটি প্রাচীরের দ্বারা বেষ্টিত, এবং সহরে প্রবেশের জন্য কতকগুলি “গেট” আছে ; তাহাকে সংস্কৃতে তোরণ দ্বার বলে । সে দ্বার গুলি বন্ধ করিবার উপায় আছে । গেট গুলি যদি বন্ধ করা যায়, তাহা হইলে সমুদয় সহরটীি যেন একটী কোন বড় পরিবারের প্রাচীর বেষ্টিত বাড়ীর ন্যায় হইয়া পড়ে। পূৰ্ব্বকালে শত্ৰুকুলের আক্রমণের ভয়ে, নগর গুলিকে এইরূপ প্রাচীর বেষ্টিত করা হইয়াছিল। ইহাতে একটি প্রধান অনিষ্ট হইয়াছে। কালক্রমে সহরের লোক সংখ্যা যত বাড়িয়াছে সকলকে ঐ সহরের ভিতরেই ঠেলা ঠেলি করিয়া, মাথা গুজিয়া থাকিতে হইয়াছে। স্থানের অত্যন্ত অপ্রতুল হওয়াতে বাড়ীর উপর বাড়ী, তার উপর বাড়ী, এই করিতে করিতে রাস্তাগুলি বড় সংকীর্ণ হইয়া পড়িয়াছে ; এমন SA AAAALS AAAAASAAAAAALLS AAAAA LAL AAAS AAALLAASS AALLLL ASAS LALSqSA LLSDSSLALLSALTLLL S S qLqS LgL LSASSALSLASLLASY ALESLSLeSLeqSq LALLAA LSLeA AA AA LLLLL LeLLeAS Aq eSLqeL EeLS SS SL SS eLeeSuS eLeLSL LeAqT iLSLSeMS L S SLALS LSSLALS LSLSLLTA AALLLLALLSLTLSLSALLLLSSMSSTLSLLLT LSLM AALLLLLSAT SHM AHALA L eSASLSLSLeAL S qiLS SAAS SASAA SLSSLLLLLL سد خاستهاست. কি অনেক রাস্তাতে একখানি পাল্কী যাইবারও যো নাই। সুতরাং সহরের মধ্যে বাতাস পাওয়া দুষ্কর, ও সহরগুলি অত্যন্ত অপরিস্কার হইয়াছে। এই কারণে এই সকল সহরে ওলাউঠ প্ৰভৃতি জন্মিয় মধ্যে মধ্যে অনেক লোক মারা যায় । পরিস্কার বায়ু যে স্থানে যাইতে পারে না, সে স্থান ত্বরায় অস্বাস্থ্যকর হয়। পঞ্জাবের সহর গুলিতে তাহা দেখা যায় । যাহা হউক অমৃতসহর এইরূপ একটা সহর । কিন্তু অমৃতসহরের একটী গুণ আছে, ইহা প্রাচীরের দ্বারা বেষ্টিত হইলেও ইহার রাস্ত। গুলি প্ৰকাণ্ড এবং সহরের জল বায়ু অতি চমৎকার। অমৃতসহরের জলের এমনি গুণ যে আমরা প্রাতে সেখানে গিয়া বৈকালে বুঝিতে পারিলাম যে নূতন স্থানে আসিয়াছি ; শরীরে এত স্ফৰ্ত্তি বোধ হইতে লাগিল। এই अभूठाशूद्र ন গল্প যে জন্য প্ৰসিদ্ধ তাহা এখন বৰ্ণনা করিব। এই অমৃতসহরে শিখদের আদিগুরু নানক অনেক সময় থাকিতেন, তখন ইহা এত বড় সহর ছিল না। সামান্য স্থান ছিল । এই নগরে একটিী উদ্যান ও একটা সরোবর আছে, তাহার নাম অমৃত-সর ; সেই সরোবরের নামে এই সহরের নাম হইয়াছে। ঐ সরোবরের মধ্যস্থলে পাষাণ নিন্মিত একটা মন্দির আছে। তাহার উপরিভাগ সুবর্ণের পাত দিয়া মোড় । এই জন্য ইহাকে স্বর্ণমন্দির বলে। পাষাণ নিৰ্ম্মিত একটী সেতু অর্থাৎ পুল আছে, যাহা দিয়া ঐ মন্দিরে যাইতে হয়। সেই পুলটিী দিয়া মন্দিরের নিকটে গেলে, দেখা যায় যে, যে সকল মার্বেল প্ৰস্তর দ্বারা সেতুটীি ও মন্দিরটীি নিৰ্ম্মিত, তাহার অধিকাংশে অতি উৎকৃষ্ট কাজ। অনুসন্ধান করিলেই জানা যায় যে, মুসলমানদিগের সমাধিমন্দির ও ধৰ্ম্ম