পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৪৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* শাক সবজীর বাগান। এই ছোট কুটীর খানিতে বড় বেশী লোক থাকেন না। এক বৃদ্ধ ও তাহার দুটী নাতি নাতিনী, এই তিন জন সেই | কুটীরে থাকেন। এই বৃদ্ধাটী অতি সৎ, ধৰ্ম্মপরায়ণ এবং বুদ্ধিমতী । কিরূপে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের সুশিক্ষা দিতে হয়, তাহা তিনি বিলক্ষণ জানেন । কিরূপে তাহাদের সৎপথে द्वाशिएड श्ग ऊँाश्ांद्ध छांश अऊि अल Cलाकई জানেন। যেমন গুণবতী ঠাকুরমা নাতি নাতিনী দুটাও তেমনি হইয়াছে। এমন ঠাকুরমার কাছে শিক্ষা পেলে কে আবার না ভাল হয় ? নাতিটীর নাম অভয়, বয়স ১৩ বৎসর ; নাতিনীটীর নাম কুসুম, সে দশ বৎসরের মেয়ে। ইহাদের দুজনের यूड अऊि डांवा । কুসুমের মন খানি যেন দয়া মায়ায় গড়া । সে কখন কোন রূঢ় কথা বলে না, আর একটা উচ্চ কথা শুনিতেও পারে না । যদি কেহ তাহাকে বকে, অমনি সে কাদিয়া ফেলে। কাহার নিষ্ঠুর ব্যবহার তার প্রাণে বড় লাগে । সে কোন প্ৰকার অন্যায় সহ্য করিতে পারে না । পাছে কোন অন্যায় করে সেই জন্য সে সৰ্ব্বদাই ভীত । দাদা যদি কোন অন্যায় কাজ করে তবে সে কঁাদিতে বসে। আর কিসে দাদাকে ও ঠাকুরমাকে সুখী করিতে পারে কেবল সেই ভাবনা ভাবে। ঠাকুরমা কোন কাজ করিতে গেলে, অমনি ছুটিয়া যায় ও বলে “ঠাকুর মা তুমি সর আমি করি, তুমি বসে বসে দেখ। তুমি এতদিন করেছ। এখন আমার পালা ; আমি এখন বেশ কাজ করতে পারি, না ঠাকুর মা ?” কুসুমের কথাগুলি বৃদ্ধার প্রাণে যেন মধু ঢেলে দেয়। মনে মনে বলেন “তুমি চিরদিন বেঁচে থেকে এমন মিষ্টি কথা বল ; আমি শুনে প্ৰাণ জুড়াই।” অভয়ও খুব གས༤ अशों । (፩ °ላ ܫܒܩܝܫܝܩܚ ܒܦܩܚܚܩܝܣܦ̈ܩܝܚܣܒܝ ভাল ছেলে। সে সাহসী, পরিশ্রমী, মিষ্টভাষী এবং সত্যবাদী । কিন্তু তাহার দোষের মধ্যে সে খেলার ঝোকে কখন কখন ঠাকুর মার কথা অবহেলা করে। সেজন্য তাহার অধিক কিছু শাস্তিও পেতে হয় না। কারণ তার ঠাকুর মা নাতি নাতিনী দুটিকে প্রায় বকেন না। যদি কখন কিছু বলিতে হয় তাহা অতি মিষ্ট কথায় বলেন। তবে दूर्ग कश्न कश्न कँांत कै. श्यांश द८ल 'तांना তুমি ঠাকুর মার কথা শোন না কেন ? আহ ! उात्ड ?ाकूद्र भाद्र भान कऊ कछे श् । ॐाकूल भी ত ভাল কথাই বলেন।” তখন অভয় বলে “না না ! আমি আর করুব না। তুই কথায় কথায় অতি কঁদিস কেন ? তোর কান্নার জালায় বাচা ভার। তোর দোষের মধ্যে এই প্ৰধান দোষ।” কুসুম মনে মনে ভাবে “তাইত আমি কি বড় কঁাদি, আর কঁদিব না।”এই যে বাড়ীর সামনের বাগানটী ইহা অভয় ও কুসুমের শ্রমের ফল। তারা দুটী ভাই বোনে প্ৰত্যহ বিকালে বাগানে থাটে । কুসুম পুকুর হতে ছোট কলসী করে জল এনে এনে বাগানে দেয়। অভয় মাটি খোড়ে ও গাছ বসায়। কুসুম বাগান পরিষ্কার করে। বাস্তবিকই বাগানটী দেখিতে যে কি সুন্দর তাহা আর বলিবার নহে। রোজ কত ফুল যে ফোটে তাহ বলা शों न । গ্রীষ্মকালে সন্ধ্যাবেলা কেমন বেল, যুই ফুলের গন্ধে চারিদিক আমোদিত হইয়া উঠে। কুসুম রোজ ফুল তুলিয়া ঠাকুরমাকে দেয়। আবার এক দিন কুসুম ফুল তুলিয়া ঠাকুর মাকে সাজ ইতে যায় “ঠাকুরমা তোমায় ফুল দিয়া সাজাই, { চুল বেঁধে দি, আমার ভাল কাপড় পাব। তোমায়। কেমন দেখায় দেখি। তোমায় খুব সুন্দর দেখাবে। তুমি পর পর, দুটী পায় পড়েছি।” ঠাকুর মা তার yn chasg