পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৪৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ལ་ R 기 -န္တီး- grapok ـ চিত্তে পিতার কথা শুনিত এবং পিতা কোন প্রশ্ন यद्धिtल ऊiश्ल छेद्धद्ध लिऊ । একদিন সন্ধ্যা সমীরণ সেবন করিতে করিতে বৃদ্ধ তাহার কন্যাকে বলিল, “মনোরিমে ভাবিয়া দেখ দেখি ঈশ্বরের কি আপার দয়া । এই সুৰ্য্য এতক্ষণ প্রখর রশ্মি বিস্তার করিয়া জগৎকে দগ্ধ করিবেন, ইহঁর দ্বারা পরমেশ্বর জগতের কত উপকার করাইতেছেন। তঁহারই প্ৰসাদে শস্যক্ষেত্ৰে শস্য, বৃক্ষে ফুল ও ফল জন্মিতেছে। তিনি মানবকে যে কত ভালবাসেন তাহ মানুষ ধারণা করিতে পারে না। আমাদের সুখের জন্য র্তাহার কি অদ্ভুত চেষ্টা ! বংসে তোমার কি sLDD DDD DBBB DBD BBBBD DBDBSS DD न ?” মনোরম ৷ হাঁ বাবা, আমি আগে এই সকল ভাবিয়াছিলাম, যখনই আমরা কোন বিপদে পড়ি, তখনি তিনি আমাদিগকে তাহা হইতে উদ্ধার করেন। আমার পীড়া হইলে তুমি যেমন কিসে আমি আরোগ্য হ'ব তাহারই জন্য ব্যস্ত থাক | ঈশ্বর ও তেমনি জগৎ শুদ্ধ লোকের জন্য ব্যস্ত। এই কথা বলিয়া সে দৌড়িয়া গিয়া একটী বড় গোলাপ লইয়া পিতাকে উপহার দিল । দীননাথ ফুল পাইয়া কহিল “মনোরমে, গোলাপ ফুল দেখিতে কেমন সুন্দর, এই ফুলটা যেন বিনয়ের প্রতিকৃতি, কিন্তু ইহা অপেক্ষ আর একটা সুন্দর ফুল আছে সেটা লজ্জাশীলা সচ্চরিত্র বালিকার সুকোমল বদনমণ্ডল। বিনয়ী বালিকা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ফুল। এই গোলাপাটীতে কর্দম লাগিলে, ইহা যেমন শ্ৰীহীন হইয়া পড়ে, বালিকার মুখে লজ্জা ও বিনয় না থাকিলে তাহাও বিশ্ৰী দেখায়। দেখিও যেন তোমার মুখে মলিनऊा ना ब्यार्थं छ्ग्न । བ་༡༦ digungsungguna عبحr আর দুটা একটী কথা বলিলেই মনোরমার বাগানের অধ্যায় শেষ হয় । মনোরমার পিতা উদ্যানের ঠিক মধ্যস্থলে কন্যার জন্মদিনে একটি আমি বৃক্ষ রোপণ করিয়াছিল, গাছটা মনোরমার বড় প্রিয়, সে যত্নের সহিত প্ৰতিদিন তাহাতে জল সেচন করিত। গাছটা যেন দেখিতে একটি গোলাপের তোড়া । আমরা যে বৎসরের কথা বলিতেছি তাহার। পূৰ্ব্ব বৎসরে মনোরমার গাছে এত আমি হইয়াছিল যে তাহার আহলাদের পরিসীমা ছিল না । কিন্তু এ বৎসর মনোরাম দেখিল যে বৃক্ষটি শুকাইয়া যাইতেছে, তখন সে দুঃখিত মনে পিতাকে বলিল “হায় আমার এমন চমৎকার আমের গাছটা মরিয়া যাইতেছে।” দীননাথ বলিল, মা রৌদ্রের প্রখর উত্তাপ সহিতে না পারিয়া গাছটা শুষ্ক হইয়া যাইতেছে। পাপের প্রভাবে মানবগণও এই রূপে শুষ্ক হইয়া যায়। যাহাদের উপর কত আশা, কত ভরসা এমন বুদ্ধিমান যুবকেরাও পাপাসক্ত হইয়া আকালে জীবন পৰ্য্যন্ত বিসর্জন দেয়। কেবল যুবকেরা কেন অনেক রমণীও অল্প বয়সে পাপপ্রলোভনে পড়িয়া শেষে আপনার জীবনকে নষ্ট করিয়া ফেলে। অতএব সাবধান! সৰ্ব্বদা প্রলোভন হইতে দূরে অবস্থিতি করিবে । প্ৰলোভন নিকটস্থ হইলে তাহাকে দূরীভূত করিয়া দিবে। বংসে, সাবধান কখন মন্দ কাৰ্য্য বা চিন্তা করিও না । সৰ্ব্বদা কায়মনে পবিত্রতার জন্য প্রার্থনা করিবে, ঈশ্বর আমাদের পরম সহায় । দেখ, তুমি তোমার গাছটির দশা দেখিয়া যেমন দুঃখিত হইতেছে, আমার যেন তোমায় বিপথগামিনী দেখিয়া এই বৃদ্ধ বয়সে সেইরূপ দুঃখ করিতে করিতে চিন্তা 一*