পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ခန္တီး- བས༠ or 미 | so“----on- LSLSLSALASAASALALATSASASLeq ASLLLLLAALLTLSLe eeA ALSLA LAALMLS বার আছে তাহা শিক্ষা করিয়া আপনাদের উন্নতি, নিকোবর দ্বীপের অধিবাসী প্রভৃতি অনেকগুলি কল্যাণ ও সুখ বৃদ্ধি করা। ইংরেজেরা এইরূপ । পুরুষ ও রমণীর পূর্ণাবয়ব মাটির প্রতিমূৰ্ত্তি গড়িয়া মেলা দ্বারা যে উপকার লাভ করেন। আমরা | মেলা স্থলে সাজান হইয়াছে। এইরূপ প্ৰায় তাহার কি বুঝিব ? যদি বুঝিতাম। তবে আজ | দুইশতেরও অধিক চেহারা ভারতবর্ষ হইতে আমাদের এত দুঃখ থাকিত না, যাহা হউক। এ | লণ্ডনে পাঠান হইয়াছে। বিলাতবাসীরা ঐ সকল সকল কথা আর অধিক করিয়া আজ বলিতে | চেহারা দেখিয়া বড়ই খুন্সী হইয়াছেন। সেথানচাহি না । কাের বড় বড় খঞ্জ কাগজে ঐ সকল চেহারা ভারতবর্ষের মধ্যে যত প্রকার ভিন্ন ভিন্ন জাতি ৷ ছাপা হইতেছে। আমরা ও পাঠক পাঠিকাও ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মাবলম্বীর বসতি, এরূপ পৃথিবীর | দিগকে দেখাইবার জন্য আন্দামান দ্বীপের পুরুষ আর কোনও রাজ্যে দেখা যায় না । ইংরেজগণ ॥ ও রমণীর بچپنجابی দিলাম । সকলে দেখি যতগুলি জাতির উপর রাজত্ব করিতেছেন এত- দেখি এমন কদুকুশ ও অসভ্য জাতির ছবি গুলি জাতির উপর রাজত্ব করাও পৃথিবীর অপর | আর কখনও দেখেছি কি না। কোন সুসভ্য জাতির ভাগ্যে ঘটে নাই। কিন্তু | যাহাদের চেহারা দেওয়া হইল উহাদিগকে যাহাদের উপর ইংরেজের অধিকার তাহাদের | ১৮৮৩ সালে কলিকাতায় আনা হইয়াছিল। সকল শ্রেণীর লোকের চেহারা পৰ্য্যন্তও অনেক | উস্থাদের সঙ্গে ছোট ছোট ছেলে মেয়েও অনেকইংরেজ দেখেন নাই। যাহারা বিলাত ছাড়িয়া | গুলি আসিয়াছিল। আমরা সংক্ষেপে ইহাকখনও ভারতে আসেন নাই তাহার। এখানকার | দিগের সম্বন্ধে গোটাকতৰ্ক কথা বলি, শুন৷”— লোকদিগকে কেমন করিয়া দেখিবেন ? বাস্ত- আন্দামানবাসীদিগের গায়ের রং কেমন কাল বিক আজকাল এদেশ হইতে র্যাহারা বিলাতে | তাহা বোধ হয় অনেকে ছবি দেখিয়াই বুঝিতে কৃষি, আইন, শিল্প, বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিদ্যা | পারিয়াছ। আফ্রিকার নিগ্রো বা কাফ্রিদিগের শিক্ষা করিতে গমন করেন। সেই সকল সুসভ্য ও | অপেক্ষাও যেন ইহার একটু বেশী কাল। মাথার শিক্ষিত বাঙ্গালী, পাসঁ, বা মুসলমান যুবকগণ || চুলও কাফ্রিদের মত খুব ঘন। আবার গায়ের ভিন্ন অপর কাহারও মুখ বিলাতের ইংরেজগণ । গন্ধ এমনি ভয়ানক যে বেশীক্ষণ ইহাদের কাছে কখনও দেখিতে পান না । সেই জন্য একদিকে | দাড়ান যায় না। ইহারা প্ৰায় উলঙ্গবেশে বনে যেমন ভারতবর্যের নানা প্ৰকার শিল্প দ্রব্য লণ্ডন | বনে বেড়ায়। লজ্জা নিবারণ করা নিতান্ত’ আবিমেলায় সংগ্ৰহ করিয়া সকলকে দেখান হইতেছে ; || শ্যক বোধ করিলে কখন কখন কোমরে কেবল অপর দিকে এখানকার নানা স্থানের মানুষ | মাত্র গাছের পাতা বা ছাল জড়াইয়া কোন চিনিবারও একটী বেশ সুন্দর উপায় বাহির করা | মতে একটু কৌপিনের মত আচ্ছাদন ব্যবহার হইয়াছে। আসাম অঞ্চলের নানাপ্রকার পাহাড়ী | করে। ইহাদের অলঙ্কারের মধ্যেও বেশীর জাতি, ছোটনাগপুরের অৰ্দ্ধসভ্য জঙ্গলবাসী, । ভাগ গাছের পাতা লতা এবং শামুক, গুগলি, শিখ, পাঞ্জাবী, গোরক্ষ ও মান্দ্ৰাজী প্ৰভৃতি সৈনিক- | সমুদ্রের কীট অথবা ছোট ছোট হাড়ের মালা। দলভুক্ত বীরগণ ; এবং ব্ৰহ্মদেশ, আন্দামান ও | ইহারা তীরন্ধনুকের সাহায্যে বনের পশু মারে ခန္တီe – -- *