পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৫১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

较 SeM TASLLL HeSLLLSLSSSLSLS SSLSSSHHLSqSqAS MLq qASeSAAAAAS0L ASALSLAAA SAiASqA AeALLALASLSALqS AMSSASASASMSASASLLLLSSSSAASALASLSMMALSLSLSLS S TSeLS নাই, দাস দাসীর অভাব নাই। সতীশ যখন >( ツ ven- mær یتھبعeستمہ যাহা চাহিতেন তখনই তাহ পাইতে পারিতেন। কিন্তু সতীশের একটি রোগ ছিল, তিনি খাওয়া পরাতে বড় একটা মন দিতে পারতেন না, অন্যান্য বড়লোকের ছেলেদের ন্যায় দাস দাসীকে কর্কশ কথা কহিতে জানিতেন না, সাজ গোজ করিয়া বড় মানষের ন্যায় চলিতে ফিরিতে ভাল বাসিcऊन न । नऔप्ऑद्ध भ{ गऊंौभप्त उाक्ष उांदा খাবার দিতেন, সতীশ আপনি অল্প কিছু খাইয়া পাড়ার গরিব ছেলেদের জন্য অবশিষ্ট লইয়া *iきてもホ1 সতীশের মা সতীশকে নানা প্ৰকার বহুমূল্য পোষাক কিনিয়া দিতেন, সতীশ সামান্য ধুতি চাদর জামা পরিয়া বেড়াইতেন এবং কখনো কখনো সেই সামান্য ধুতি জামাও রাস্তার গরিব বালককে দিয়া চাদর পরিয়া ঘরে আসিতেন । সতীশের মা কাছে বসিয়া এটা খা, ওটা খা, আর একটু দিই ইত্যাদি স্নেহের কথায় সতীশকে ভাল ভাল সামগ্ৰী খাওয়াইবার চেষ্টা করিতেন, সতীশ এর একটু তার একটু মুখে দিয়া তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করিতেন। সতীশের মা চটে লাল। তিনি কখনো রাগ করিয়া সতীশকে গালাশালি করিতেন, সতীশ নীরবে চলিয়া যাইতেন । সতীশের মা যদি কখনো দুঃখ করিয়া

  • বলিতেন। “হারে হতভাগা, তোর এমন দশা কেন

হলো, তুই কারুর চাকুরী করিসনে, কোন ভাবনা নাই চিন্তা নাই, তবে কেন দুটা খাইবার সময় অমন চঞ্চল হয়ে চলে যাস?” সতীশ প্রায়ই DLDBD DBBD BD DDDS DBDBBBDBD DS DB মাতার ক্লেশ নিবারণের জন্য বলিতেন, “মা, DBB DDSDD KDDSDBDBB SDD DBBGL0D SBB གལ་ সংবাদ রাখি না, আমরা দশ যায়গায় যাই, -བས་ লোকের দুঃখ দুৰ্দশ স্বচক্ষে দেখিয়া প্ৰাণে বড় ক্লেশ পাই। অনেক দূরে যাইতে হইবে না, আমাদের পাড়ার নবীনদের কি কষ্টেই দিন যাইতেছে! নবীন, গোপাল দুইটী ছেলেকে লইয়া নবীনের মা বেচারী কত দুঃখেই দিন কাটাহঁতেছেন। মা, আমি প্রায়ই দেখি তঁাদের দুবেলা সমানে দুটা ভাত জোটে না । হায়! লোকের শুধু দুটা ভাত জোটে না। আর আমরা কত ভাল ভাল খাবার ফেলিয়া ছড়িয়া নষ্ট করি।” এইরূপ বলিতে বলিতে সতীশের মুখ লাল হইত ও চক্ষু জলে পূর্ণ হইত। সতীশের মুখে এইরূপ কথা শুনিয়াও কিন্তু সতীশের মা সুখী হইতেন না । বালক সতীশের আর একটি দোষ ছিল, তিনি মাছ মাংস খাইতে চাহিতেন না । সতীশের বাবা নিজে মাছ মাংস খাইতে ভাল বাসিতেন । এমন কি অন্যে না থাইলে তাহাকে নানা উপদেশ দিয়া খাওয়াইবার চেষ্টা করিতেন। তিনি ভাবিলেন, সতীশ আজি কালকার নিরামিষ আহারের পক্ষপাতী বাবুদের কথা শুনিয়াই বা এইরূপ করে। তিনি সতীশকে নানা প্রকারে बूरी शेदाङ्ग 65छे। कब्रिएलन, श्रक्षिक कि ७शल করিয়া দেখিলেন, কিছুতেই সতীশের মত ফিরাইতে পারিলেন না। অবশেষে যখন মিষ্টিকথায় সতীশের বাবা সতীশের মৎস্য মাংসের প্ৰতি ঘুণার কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন, সতীশ তখন মুখ খানি মলিন করিয়া বলিলেন, “মাছ মাংস খাইতে আমার ক্লেশ হয়, প্ৰাণের মধ্যে যেন কেমন করে, মাছ মাংস খাইয়া কখনও अभिाब्र रथ श् मा ।” সতীশের বাবা সতীশকে বড়লোকের ছেলেদের সঙ্গে মিশিতে বলিতেন, সতীশ পাড়ার যত সব গরিবলোক, “ছোটলোকের” ছেলেদের 1 | 1.