ዓቑ 키학 বলিয়া মূচ্ছিত হইয়া পড়িলেন। তখন হরিশ্চ-- ন্দ্রের যে ক্লেশ তাহা কে বর্ণনা করিবে । কাটা ছাগলের মত হরিশ্চন্দ্ৰ ছটফট করিতে লাগিলেন, . এবং শৈব্যাকে বাতাস দিয়া যাহাতে তাহার জ্ঞান হয় তাহার জন্য চেষ্টা করিতে আরম্ভ করিলেন। শৈব্যা চক্ষু মেলিলেন, কিন্তু আবার সেই শোকের আগুণ জলিল। আর কত কষ্ট তাহারা ময়ু করি।-- বেন ? যখন কষ্টের চূড়ান্ত হইল, তখন ঈশ্বর হরিশচন্দ্ৰকে দেখা দিলেন ; দৈব ঔষধের গুণে রোহিতাশ্বের প্রাণ বঁচিল । রোহিতাশ্ব অবাক হইয়া পিতামাতাকে শ্মশানে আসিবার কারণ জিজ্ঞাসা করিল। তখন ঈশ্বর হরিশ্চন্দ্ৰকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া অদৃশ্য হইলেন। হরিশ্চন্দ্র, শৈব্যা, রোষ্ঠিতাশ্ব সকলে মিলিয়া নগরের দিকে আসিতেছিলেন, এমন সময় বিশ্বামিত্ৰ, সেই খানে অ্যাসিয়া উপস্থিত হইলেন । আবার বিশ্বামিত্ৰ আসিতেছেন দেখিয়াই শৈব্যার প্রাণ উড়িয়া গেল। বিশ্বামিত্ৰ বুঝিতে পারিয়া আশ্বাস বাক্যে কহিলেন “ভয় নাই । । যাহারা ঈশ্বরের অনুগ্রহ পায়, পৃথিবীতে তাহাদের ভয় কি ? আজি তোমাদের সুদিন । সত্যাধৰ্ম্মে স্থির থাকিয় তোমরা পৃথিবী ও স্বৰ্গ দুই ই জয় করিয়াছ । আর ক্লেশে প্রয়োজন, নাই । তোমাদের রাজ্য তোমরা লাও, তোমাদিগকে দান করি।-- লাম।” এই বলিয়া বিশ্বামিত্ৰ ঋষি চলয় গেলেন । রাজা হরিশ্চ দ্ৰ পুনর্বার রাজা হইলেন । রামায়ণে হরিশ্চন্দ্রের চরিত্রের মত চরিত্র আর একটিীও নাই। বি সে হরিশ্চন্দ্রের চরিত্রের এত খ্যাতি ? একটু | ভাবিয়া দেখিলেই বুঝা যায় হরিশ্চন্দ্রের চরিত্র আমাদিগকে এই শিক্ষা দিতেছে যে বিধাতা আমানিগকে পরম সুখে অথবা ভয়ানক দুঃখে যে অব
- স্থােতই রাখুন। না কেন, যদি সেই সকল অবস্থা* *** ধরাই চরণে মন রাখিরা ধৰ্ম্মপথে থাকিতে হইলে ইহকাল ও পরকালে নিশ্চয়ই په ٠٦ এবং সেই সুখী হইবার এক
| कैंकफुl छ्छ्रेल । , রামায়ণে হরিশ্চন্দ্রর বিষয়ে আরও একটু উল্লেখ দেখা যায়। হরিশ্চশ্রেীর ধৰ্ম্মের গুণে হরিশ্চন্দ্র আপনার সমস্ত প্ৰজার সহিত স্বর্গে গিয়াছিলেন, কিন্তু স্বৰ্গীয় কোন ঋষি জিজ্ঞাসা করিলেন “বাপুহে! ভূমি স্বর্গে আসিলে কোন গুণে ?” তখন হরিশ্চন্দ্র নিজে যে যে কাৰ্য্য করিয়াছেন, তাহ বলিতে লাগিলেন । অমনি হরিশচন্দ্রের পতন হইল। ggB DDSB g BD DBBD DBD DBBDD DD কেন, একমাত্র অহঙ্কারই সকলকে নষ্ট করে। অতএব উপদেশ। এই, যে কাৰ্য্য করিবে, তাহাতে তোমারা নিজের বল না দেখিয়া ঈশ্বরের দয়া দেখিবে। SiDLDD gg BB BDBBDDS gD DS SDBSS भएभ क७ि 'क्रेशंcझद्ध लशारङ 4ले कार्शागै झग्नेल' কারণ তাহার। দয়া না হইলে কি কোন কাৰ্য্য হয় ? এইরূপে সমস্ত কাৰ্য্য ঈশ্বরকে দিলে অহঙ্কারের হস্ত হইতে বঁচিয়া যাইবে । কুঁনেকে মাকড়সা মারাকে অবশ্য কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম মনে করেন । "মাকড়সা মেরোনা।” বলিলে তঁাহারা হয় তো চমকিয় উঠেন। মাকড়সার পূর্ব পুরুষ কেহ বড়লোক ছিল না, সুতরাং বেচারা আমাদের निक আমােদর পায় না । মাকড়সা দেখিতে অনেকটা কঁকড়ার মত । পিপড়ে প্রভৃতির সঙ্গেও কিছু সাদৃশ্য আছে। একটা গোল অ্যাক দিয়া তার চারিদিকে আটখানি পা বসাইয়া দিলেই মামে করিতে পার একটা কঁকড়ার পেছনে আর একটীি গোলাকার রেখা সংযুক্ত কর মাকড়সার কাছাকাছি যাইবে । মাপাড়াসার মাথায় বড় পাগড়ী থাকিলে পিপড়ে জাতীয় পোকার মত দেখা যাইত— তবে ঠ্যাং দুখান বেশী হইত। মাকড়সার মুখে ভয়ানক দুটী অস্ত্ৰ ; ভার দু একটী “চিমটী” খাইলে হয় তো বড় সুবিধা বোধ করিবেন না। এই দুইটীকে ത്ത്
