পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/১৮৩

3 ՀՆ ഗ്ല.:്.ണ്ണ് দুঃখ না ভুঞ্জিলে কৰ্ম্ম না হয় খণ্ডন। দুঃখ-সুখ দেখ ভাই ললাট-লিখন । প্রবোধ না মানে কালসপ যেন গর্জে । হমিত্রাকুমার বীর ঘন ঘন তর্জে। ধনুকেতে গুণ দিয়া চাহে চারিভিতে । কুপিয়া লক্ষণ বীর লাগিল কহিতে৷ রাজ্যখণ্ড ছাড়িয়া হইব বনবাসী। রাজ্যভোগ ত্যজি ফল-মূল অভিলাষী। সন্ন্যাস তপস্যা যত ব্রাহ্মণের কৰ্ম্ম । ক্ষত্রিয়ের সদা যুদ্ধ, সেই তার ধৰ্ম্ম | ক্ষত্রিয় কোথায় কে করেছে বনবাস । শত্রুর বচনে কেন ছাড়ি রাজ্য-আশ ৷ সবে জানে বিমাতা শত্রুর মধ্যে গণি । তার বাক্যে রাজ্য ছাড়ে কোথাও না শুনি ॥ তোমা বিনা পিতার মনেতে নাই আন । তুমি বনে গেলে পিতা ত্যজিবেন প্রাণ। তোমা বিনা রাজা যাইবেন পরলোকে। প্রাণ ত্যজিবেন মাতা তোমা পুত্ৰশোকে ৷ এই শোকে পিতা মাতা মরিবে দু’জনে । পিতা মাতা বধ তুমি কর কি কারণে। অকারণে হের এ আজামু-বাহুদণ্ড । অকারণে ধরি আমি ধনুক প্রচণ্ড ৷ [ অযোধ্যাকাণ্ড অকারণে ধরি খড়গ চৰ্ম্ম ভল্ল শূল। আজ্ঞা কর, ভরতের করিব নিৰ্ম্মল। সকল হইল ব্যর্থ এ সব সম্পদ । আমি দাস থাকিতে প্রভুর এ আপদ ৷ শ্রীরাম বলেন, তার নাহি অপরাধ। ভরত না জানে কিছু এতেক প্রমাদ। অকারণ ভরতেরে কেন কর রোষ । বিধির নিববন্ধ ইহা, তাহার কি দোষ ॥ রামেরে প্রবোধ দেন কৌশল্য লক্ষণ । পিতৃভক্ত রাম নাহি শুনেন বচন ৷ মায়েরে কহেন রাম প্রবোধ-বচন । আজ্ঞা কর মাতা, আজি আমি যাই বন ৷ কৌশল্যা কহেন রামে সজল নয়নে। না জানি হইবে কবে দেখা তব সনে II যে মন্ত্র কৌশল্যা পেয়েছিল আরাধনে । সেই মন্ত্র দিল রাণী শ্রীরামের কানে | চতুর্দশ বর্ষ বনে থাকিবে কুশলে । অষ্ট লোকপাল রাখ আমার ছাওয়ালে ৷ ব্ৰহ্মা বিষ্ণু রাখুন কাৰ্ত্তিক গণপতি। লক্ষী সরস্বতী রক্ষা করুন পাৰ্ব্বতী ॥ একাদশ রুদ্র (১) আর দ্বাদশ যে রবি (২) । জলে স্থলে রক্ষা তোমা করুন পুথিবী ৷ (১) একাদশ রুদ্র-ব্রহ্মা কল্পারম্ভে স্বষ্টি-চিন্তায় নিমগ্ন আছেন, এমন সময় এক বালক-মূৰ্ত্তি র্তাহার ললাট হইতে আবির্ভূত হইয়া রোম্বন করিতে করিতে ইতস্ততঃ ছুটাছুটি করিতে লাগিলেন। ব্ৰহ্মা তাহার রোন নিবৃত্তি করিয়া তাহাকে রুদ্র নামে অভিহিত করিলেন। ইনি একাদশ মূৰ্ত্তিতে একাদশ রুদ্র নামে প্রসিদ্ধ। একাদশ রুদ্রের নাম এইরূপ :-অঞ্জ, একপাদ, অহিব্রশ্ন, পিনাকী, অপরাজিত, BBBBS BBBBBS BBBBS DDS DDD DDDS BBBB BBBBBS BBBBS BBBBS BBBBS DDDS BBBB BBBS BBBBBS BBB BBB B DDS DS DDD DDD S DDBB BBBS BBBS DS সবিতা, ভগ, ধাতা, বিধাতা, বরুণ, মিত্র, শত্রু ও উরুক্রম । পুরাণে লিখিত আছে, মূর্ধ্যপত্নী সংজ্ঞা স্বামীর তেজ সহ করিতে অসমর্থ হইলে তদীয় পিতা বিশ্বকৰ্ম্ম আদিত্যকে স্বাদশ অংশে বিভক্ত করিয়া স্বর্ষের তেজোম্বাস করেন। তখন হইতে স্থধ্য বৈশাখাদি মাসক্রমে তপন, ইন্দ্র, রবি, গভস্তি, যম, হিরণ্যরেত, দিবাকর, চিত্র, বিষ্ণু, অরুণ, সূৰ্য্য ও বেছল নামে প্রকাশিত হইয়া থাকেন ।