পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৫০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Հ8 திணை भक द्रांश्व-विश । ভগ্নপাইক কহে গিয়া রাবণ-গোচর । পড়িল নিকুম্ভ-কুন্ত শুন লঙ্কেশ্বর ॥ কুম্ভ-নিকুম্ভের মৃত্যু শুনিয়া তখন। সিংহাসন হৈতে পড়ে রাজা দশানন ॥ দেব দানব গন্ধৰ্ব্ব করিত রণে শঙ্কা । কুম্ভ ও নিকুম্ভ পড়ে, শূন্ত হৈল লঙ্কা ॥ কুড়ি চক্ষে বহে ধারা রাজা লঙ্কেশ্বর। মকরাক্ষ মহাবীরে আনিল সত্বর ॥ মকরাক্ষ প্ৰণমিল রাবণের পায় । কুড়ি হস্ত দেহে তার রাবণ বুলায় ॥ রাবণ বলে, মকরাক্ষ, তুমি যোদ্ধ,পতি । নর-বানর মেরে রাখ লঙ্কার বসতি ॥ সেই পুত্র স্বজন কুলের অলঙ্কার । পিতৃশত্রু বধিয়া যে শোধয়ে পিতৃ-ধার ॥ রাত্রিদিন কান্দে শোকে তোমার জননী । সে রাগে রামের সীতা আমি হরে আনি ৷ তাহার কারণ হৈল এত বিসংবাদ । রাম-লক্ষণেরে মেরে ঘুচাও বিষাদ ॥ মকরাক্ষ বলে, চিন্তা না কর রাজন। এখনি মারিব আমি স্ত্রীরাম লক্ষণ ॥ রাবণ বলে, বড় বীর তুমি মকরাক্ষ । বড় প্রীতি পাইলাম শুনি তব বাক্য ॥ এত বলি মকরাক্ষে পাঠায় যুঝিতে। রণসজ্ঞা করে দেয় আপনার হাতে ॥ মস্তকে মুকুট দিল, অঙ্গে দিল শাণ । কাড়া পড়া ঢাক ঢোল বাজায় বাজনা ৷ मकब्रांक द८ण, स्ॐम थङिख्य ब्रांजम् । নর-বানর সংগ্রামে এড়াবে কোন জন ॥ [णकांकां७ রাম লক্ষণ সুগ্ৰীব রাক্ষস বিভীষণ । চারি জানার রক্তে পিতার করিব তপণ ॥ এত শুনি হরষিত যতেক রাক্ষস । সবে বলে, মকরাক্ষের বড়ই সাহস ॥ " মন্ত্রণাতে মন্ত্রী যে, বলেতে বলবান । লঙ্কাপুরে বীর নাই তোমার সমান। মনে মনে মকরাক্ষ ভাবিছে তখন । নর-বানরের যুদ্ধে সংশয় জীবন ॥ কুম্ভকৰ্ণ অতিকায় হইল বিনাশ। ঐরামের সঙ্গে যুদ্ধ ছাড়ি প্রাণ আশ ৷ কিন্তু এক সুমন্ত্রণা অ’ছয়ে ইহার । শুনিয়াছি রঘুনাথ বিষ্ণু অবতার। বড়ই ধাৰ্ম্মিক তিনি ধৰ্ম্মেতে তৎপর। অস্ত্রাঘাত না করেন গোরুর উপর ॥ এতেক ভাবিয়া মকরাক্ষ নিশাচর। যুক্তি করি ধেনু বৎস আনিল বিস্তর। নব নব বৎস সব রথে লৈয়ে তোলে। রখের চৌদিকে ধেনু বান্ধে পালে পালে। মনোরম হয় হস্তী দূর করে সব। রথের জোগান দিল চারিটা বৃষভ | গোচৰ্ম্মেতে ঢাকে রথ করিয়া মন্ত্রণা। সৰ্ব্ব অঙ্গে ঢাকা দিল গোচৰ্ম্মের শাণী ॥ গোচৰ্ম্মের শাণ ঢাকে সারথির অঙ্গে । ঢাক ঢোল দামামা দগড় বাজে রঙ্গে ৷ পাখোয়াজ সেভার বাণী বাজে জগন্ধম্প । ভয়ঙ্কর শব্দ শুনি স্বরপুরে কম্প ৷ মকারাক্ষ মহাৰীৱ করিল সাজনি । সঙ্গেতে কটক চলে তিন অক্ষৌহিণী ॥ কেহ অশ্বে, কেৰ গজে, ক্ষেই চত্বে রখে । विडूयन-विषघ्नौ षश्-बांगं शांडि ॥