পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৫৩৬

8άν ஒஇrை মেঘবর্ণ অঙ্গ, তাম্রবর্ণ দ্বিলোচন । হনূর উপরে করে বাণ বরিষণ ॥ জাঠি ও ঝকড়া শেল ফেলে মহাকোপে । লাফে লাফে হনুমান সব অস্ত্র লোফে। হনুমান বলে, বেটা, তোর রণ চুরি । দেখাদেখি তোরে আজি দিব যমপুরী ॥ না জানি ধরিতে অস্ত্র বানরের জাতি । ७g फांद्रr* ७qशनि न ८ठांद्र ठायाiएडि ॥ মল্লযুদ্ধ করি বেটা, ফেল ধনুৰ্ব্বাণ। একটা চাপড়ে তোর বধিব পরাণ ॥ বিভীষণ কহিলেন ঠাকুর লক্ষণে । ওই দেখ ইন্দ্রজিৎ বিন্ধে হনুমানে ॥ মেঘবর্ণ ব'সে আছে বট-বৃক্ষ-তলে। যজ্ঞ করে ইন্দ্রজিৎ নাম নিকুস্তিলে । যজ্ঞ সাঙ্গে অগ্নির নিকটে পাবে বর । আছুক অন্যের কাজ, জিনে পুরন্দর ॥ রয়েছে আশ্রয় করি বটবৃক্ষতলা । যজ্ঞ সহ উহারে মারহ এই বেলা । ऐश्वषि९-११ ।। ইন্দ্রজিৎ লক্ষণ দুজনে দরশন। সন্ধান পুরিয়া বাণ মারেন লক্ষণ ॥ লক্ষণ বলেন, বেটা, শুন ইন্দ্রজিৎ । আজি তোরে দেখাইব শমন নিশ্চিত | লক্ষণের বাক্য ইন্দ্রজিৎ নাহি শুনে । লক্ষণে এড়িয়া ভবে বলে বিভীষণে ॥ এক বংশে জন্ম খুড়া রক্ষিসের কুলে। ধাৰ্ম্মিক বলিয়া তোমা সৰ্ব্বলোকে বলে । == (s) बहूनि=दृढ़डा; नृढ़ नएकबT(शनबि=बरुड अरबनिद्रा नकारचउच् ; चश्वन [णकाक९ পিতার সমান তুমি, পিতৃসহোদর। পিতার সমান সেবা করেছি বিস্তর। বন্ধুগণ ছাড়ি খুড়া আশ্রয় মামুষে । বাতি দিতে না রাখিলে রক্ষিসের বংশে । এত সব মারিয়াছ, ক্ষমা নাহি মনে । দিয়াছ সন্ধান বলে আমার মরণে ॥ খাইলে রাক্ষসকুল হইয়া নিষ্ঠুর। তোমারে দেখিলে পাপ বাড়য়ে প্রচুর ॥ নিগুৰ্ণ সগুণ হয়, তবু বলে জ্ঞাতি। জ্ঞাতি বন্ধু মিলে লোক করয়ে বসতি ॥ পরের ঐশ্বৰ্য্য দেখি কেন পুড়ে মর। আপনার ভাগ্যে নাই, ধড়ফড় কর । এত ভ্রাতৃপুত্র মারি ক্ষমা নাই তাতে । কোন লাজে আসিয়াছ আমারে মারিতে ॥ বানর কটক খুড়া, করহ অন্তর। যজ্ঞে পূর্ণাহুতি দিয়া মেগে লই বর ॥ এত বলি ইন্দ্রজিৎ করিছে আঁটুনি (১)। আজি তোমা বধি খুড়া ঘুচাইব শনি (২) । বিভীষণ বলে, বেটা, বলিস্ বিপরীত। ভাল-মতে জানে সবে আমার চরিত। রাক্ষস কুলেতে জন্ম, নাহি অনাচার। পরদ্রব্য না লই, না করি পরদার ॥ চৌদ্দ হাজার দেবকস্তা তোর বাপের ঘরে । এত স্ত্রী থাকিতে তবু পরদার করে । হ'রে আনে পর-নারী তপে উপস্বিনী । শাপ গালি পাড়ে, তবু না ছাড়ে কামিনী ৷ কত শত মুনি ঋষি মেরে কৈল পাপ। অন্ত নাছি, যন্ত পাপ করে তোর বাপ ॥ ত্রিভুবন সনে তোর বাপের বিবাদ । কতকাল স'বে পাপ, পড়িল প্রমাদ ।