পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৫৫৫

লঙ্কাকাও ] কুম্ভীরিণীর শব্দ পেয়ে পলায় যত মাছ। যোজন শরীর তার জিনি তালগাছ । হস্ত পদ নখ যেন চোখা চোখ ছুরি । শমনের দণ্ড যেন হস্ত সারি সারি। জলমধ্যে কুষ্ঠারিণী হনু নাহি দেখে। হাত পা পসারি আসি ধরে হাতে নখে | কি কি বলি হনুমান ধরিলেক তারে । এক লাফে উঠে বীর পাড়ের উপরে। কুন্তীরিণী তুলিলেক পবন-নন্দন। শরীর তাহার উচ্চ একই যোজন ॥ ফেলিলেক কুম্ভীরিণী পৰ্ব্বত-প্রমাণ। নখে চিরি হনুমান করে খান খান ॥ দেবকম্বা কুম্ভীরিণী উঠিল আকাশে। আকাশে উঠিয়া হনুমানেরে সন্তাষে ॥ দেবকহ্যা ছিমু আমি, নামে গন্ধকালী। দেবতার বাড়ী বাড়ী করি নৃত্যু-কেলি ॥ কুবের-নিবাসে যাই নৃত্য-গীত রঙ্গে । ঠেকিল আমার অঙ্গ দক্ষ মুনির অঙ্গে ॥ পথে মুনি তপ করে, তার নাম দক্ষ । কোপে মুনি শাপ দিল বড়ই অশক্য ॥ না যায় খণ্ডন, এই শাপ দিল মুনি । থাক গন্ধমাদনেতে হয়ে কুম্ভীরিণী ॥ লক্ষ লক্ষ প্রাণী মেরে বাড়িবেক পাপ। হনুমান হাতে তোর মুক্ত হবে শাপ ॥ হইবেন নারায়ণ রাম-অবতার। র্তার সেবকের হাতে তোমার নিস্তার ॥ চিরজীবী হ’য়ে থাক, সাধ রাম-কাজ । তোমার প্রসাদে যাই দেবের সমাজ II আর এক কথা ৰলি, শুন হনুমান । ভণ্ড তপস্বীর ছাত্তে হৈও সাবধান ॥ এত বলি আকাশে চলিল গন্ধকালী। রূপে আলো ক’রে যেন পড়িছে বিজলী ॥ ছেথ পথ-পানে চাহে তপস্বী সম্বনে । হনূর বিলম্ব দেখি হরষিত মনে ॥ মনে মনে তপস্বী করিছে অনুমান । কুম্ভীরিণী ধরিয়া খেয়েছে হনুমান ॥ অত:পর যাই আমি রাবণ-গোচর। অৰ্দ্ধ লঙ্কা ভাগ করি লইব সত্বর ॥ দড়ি ধরি লব ভাগ উত্তর দক্ষিণে । পূর্বদিক লব আমি, না যাব পশ্চিমে। পশ্চিম সাগরে যদি বাধ ভেঙ্গে যায়। পশ্চিম রাবণে দিব ভাগ যত হয় | অশ্ব হস্তী সৈন্য রথ ভাণ্ডারের ধন । সকল অৰ্দ্ধেক বুঝে লইব এখন ॥ রাণীগণ আছে যত স্বৰ্গ-বিদ্যাধরী। তার অৰ্দ্ধ লব যেই ভাগে মন্দোদরী ॥ মন্দোদরী রূপে জিনে স্বৰ্গ-বিদ্যাধরী। তার সহ ক্রীড়া করি দিবা-বিভাবরী (১) ॥ স্নান করি হনৃ গেল তপস্বী-গোচর। হনুমানে দেখিয়া কঁাপিছে নিশাচর। হাতে ফুল ফল ডালি ধীরে ধীরে নাড়ে। খাও খাও বলি হনুমান প্রতি এড়ে । একদুষ্টে হনুমান তপস্বী নেহালে। তপস্বী ভাবিছে হনু না জানি কি বলে। হনুমান বলে, তুই ভণ্ড যে তপস্বী। স্বরূপে তপস্বী হৈলে অতিথি না হিংসি (২) ॥ S gDBB DDDD DDD DDDD SBBBBB DDBBS BDDDBBD DDSBL DDDDS (२) पक्रान ठगचौ ४श्न चठिषि बा श्रिनि-अङ्गठ गएक वरि फूमि ठगचौ श्रेष्ठ, ठार श३tन छूमि क्षम७ अपिठवित्र fइ५म1 कf१८ठ म1 ।।