পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৫৮২

Ф е е రె????? শত শমন আসিয়ে তারে, কি করিতে পারে, পাতকী ভরাতে ঐরামের নামটি ওগো এসেছে সংসারে ॥ ধ্রু । মহীরাবণ মৈল দেখি যত নিশাচর। ধাইয়া কহিল বাৰ্ত্ত পুরীর ভিতর ॥ পলায় সকল লোক কেহ নাহি রহে । কপালে যা লেখা থাকে খণ্ডিবার নহে ॥ আচম্বিতে রাজা ল’য়ে পড়িল প্রমাদ। অন্তঃপুরে মহারাণী পাইল সংবাদ ৷ রাজার মরণ শুনে রাণী জলে কোপে । আলুখালু বেশভূষা, অধরোষ্ঠ কাপে ॥ রাণী বলে, এই ছিল যোগাছার মনে । এতকাল পূজা খেয়ে মারিল রাজনে ॥ মহীরে দিলেক বলি দেবীর সাক্ষাতে । মজিল আমার রাজ্য মহামায়া হৈতে ॥ cनदीत नशग्न इग्न कनि व्यांद्र नद्र । কি দোষেতে মহীরে ভাবিল দেবী পর (১)। আগে গিয়া প্রতিমা ডুবায়ে দিব জলে। নর-বানরের প্রাণ লব শেষকালে | এতেক বলিয়া মহীরাবণের নারী । ধনুক লইয়া উঠে মারমার করি। সঙ্গেতে সাজিল সেনা অসংখ্য-গণন । হনুর উপরে করে বাণ বরিষণ ॥ বড় বড় বৃক্ষ যত মারে হনুমান । বাণেতে কাটিয়া রাণী করে খান খান ॥ মনেতে ভাবিয়া কিছু না পায় মারুতি । কোপ করি রাণীর উদরে মারে লাৰি ৷ - - - [नकांकां७ म*मांज १ॉर्ड हिण ब्रांगैौद्र छैनरब्र । প্রসবে সস্তান এক মহা-ভয়ঙ্করে | অষ্টগোট বাহু তার, চারি গোটা মুণ্ড । বিকট-মূরতি তার দেখিতে প্রচণ্ড । ভূমিষ্ঠ হইল পুত্র অদ্ভূত-বিক্রম। দুই চক্ষু রক্তবর্ণ যুগাস্তের যম ॥ মহাযুদ্ধ আরম্ভিল হনুমান সনে । সাপটিয়া কীল লাথি মারে হনুমানে ॥ গর্ভের রুধির পূবে ব্যাপিত-শরীরে। আচম্বিতে সংগ্রামেতে সিংহনাদ করে | উলঙ্গ উন্মত্ত যেন পাগল-সমান। তাহার বিক্রম দেখে হাসে হনুমান ॥ ঐরাম-লক্ষণ হাসে দেখিয়া রাক্ষস । হনুমান বলে, বেটার বড়ই সাহস ॥ এখনি জন্মিয় পুত্র করে ঘোর রণ। মহীরাবণের বেটা সে অহিরাবণ ॥ আধালি-পাখালি (২) হানে মারুতির বুকে । কিছু নাহি বলে হনু, সংবরিয়া থাকে ॥ হনুমান বলে, বেটার আম্বা দেখি অতি। এখনি পাঠাব তোরে যমের সংহতি (৩) ৷ মারিবারে হনুমান ধায় উভরড়ে (৪)। ধরিতে না পারে, শিশু পিছলিয়া পড়ে। হেনকালে হনুমান চিন্তিল উপায় । পবন-স্মরণে রণে ঝড় ব’য়ে যায়। বিষম বাতাসে ধূলা লাগে তাঁর গায়। পাছুড়িয়া ধরে হনু, আর কোথা যায়৷ দুই পদে ধীরে তারে লয়ে ফেলে সূর। পাখরে আছাড় মারি হাড় কৈল চুর ॥ - - (১) পর—শক্র । (২) আধালি-পাখালি—এলোৱাৰাড়ী , ৰেখানে-সেখানে । (७) ग१शडि गौरण , निक्र्राप्ले । (s) फेछइरख्-अछि ३ब ।