পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৬৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ՓՆ - தி. ങ്ങ് কান্দেন সুমিত্রা রাণী সীতা ল’য়ে কোলে । তিনজনে তিতিলেক নয়নের জলে। সুমিত্রীর আগে রাম জোড়হাতে কন। এই লহ মাতা, তব প্রাণের লক্ষণ।। বনেতে গমন আমি কৈমু যেই কালে । হাতে হাতে লক্ষণেরে স’পে দিয়াছিলে। প্রাণের দোসর মম লক্ষ্মণ যে ভাই । লক্ষ্মণের গুণে বনে দুঃখ জানি নাই। পিতৃসত্য পালিয়া আইমু দেশে ফিরে । তোমার লক্ষমণে এনে দিলাম তোমারে। সুমিত্রা বলেন, রাম, কত কহ আর । আমার লক্ষণ নহে, জানিও তোমার। এক কথা রাম, আমি জিজ্ঞাসি তোমাকে । কেন এ শেলের চিহ্ন লক্ষণের বুকে । শ্রীরাম বলেন, মাতা, করি নিবেদন। লঙ্কাপুরী মধ্যে হয়েছিল মহারণ। রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিৎ নাম ধরে। মহাধনুৰ্দ্ধর সেই ভুবন ভিতরে। তাহারে লক্ষ্মণ ভাই করে বিনাশন । भश८खकांप्थ नभएब्र श्रांदेल म*ांनन । মহারণে লক্ষণেরে শক্তি প্ৰহারিল। সেই শক্তি লক্ষণের বুক্ষেতে ৰাজিল । অচেতন হ’য়ে ভাই পড়ে রণ-স্থলে । হইয়া ব্যাকুল অামি করিলাম কোলে । হনুমান ঔষধ আনিয়া তার পর । লক্ষ্মণের প্রাণদান দিল বীৱষর । অতএব এই চিহ্ন শক্তির প্রহর । সে সব কহিতে দুঃখ বাড়য়ে অপার। সুমিত্রা বলেন, রাম, শুনহ বচন । শেল-চিহ্ন’ পরে কেন না দিলে চরণ। [ লঙ্কাকাও যে পদ-স্পর্শনে স্বর্ণ হৈল কাষ্ঠ-তরী। কেন লক্ষ্মণের বুকে নাহি দিলে হরি ॥ লক্ষণের বর্ণে স্বর্ণ হইত মিলন। তবে শেল-চিহ্ন না থাকিত কদাচন। হেঁট মুখে রহে রাম হইয়া লজ্জিত। ভরত পাদুকা আনি জোগায় ত্বরিত ॥ সম্মুখেতে রাখিল পাছকা দুই পাট । রথ ত্যজি রঘুনাথ ভূমে বাহে বাট ॥ ভরত বলেন, গোসাই, করি নিবেদন । মহাত্ৰত ক’রেছিমু পাদুকা-সেবন ॥ ব্ৰত সাঙ্গ হৈল মম, তোমা-আগমনে । বারেক পাদুকা দেহ ও রাঙ্গা চরণে ॥ প্রজারা নোঙায় মাথা পাদুকা দেখিয়ে । পাদুকা দিলেন পায়ে হরৰ্ষিত হ’য়ে ॥ রাজ্যখণ্ডে যান রাম পরম হরফে । লঙ্কাকাণ্ডে গাইল পণ্ডিত কৃত্তিবাসে ॥ वैद्रारभन्न करकग्रेौ-नखांष५ ।। श्रांदेण ८मटलरड ब्रांम च्यांममा नयांब्र । শুনিলা কৈকেয়ী রাণী শুভ সমাচার ॥ অভিমানে কৈকেয়ীর বারিপূর্ণ আঁখি । কথা কি কৰেন রাম মা বলিয়া ডাকি ॥ স্বদি রাম পূৰ্ব্বমত করে সম্ভাষণ। ब्रांषिव ७ cवक, नद्दह उाजिष बौक्म ॥