পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৬৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ፅፃw খদি (১) দৰি কলা দিলা পাট পাটাশ্বর (২) । লেখা-জোখা নাই, দ্রব্য চলিল বিস্তর ॥ পাঠাইল অধিবাস নারদেরে দিয়া । সব দ্রব্য নিয়োজিল ভীমে আজ্ঞা দিয়া ॥ গেলেন নারদ আগে হিমালয়-ঘরে । সব দ্রব্য ল’য়ে ভীমা যায় তাঁর পরে | ८ुीङ्णि नांनि उ८व श्मिणिनि-चन । ८श्मख वांश्द्रि १छ्ण1 जानन्न श्रख्द्र ॥ ভরির সঙ্গেতে যায় শিবের নফর । ভীমার পশ্চাতে যায় যত অমুচর ll সন্দেশ দেখিয়া ভীমা ধরিতে নারে মন । মুদ্রা (৩) ভেঙ্গে ভাল দ্রব্য করিল ভক্ষণ ৷ অনেক সন্দেশ কলা করিল আহার । খাইল কাঠাল আমি সহস্ৰেক ভরি l৷ যাইতে যাইতে পথে খায় হৃষ্ট হৈয়া । অৰ্দ্ধেক খাইয়া হাড়ী পুরে বালি দিয়া ॥ নদীতে দেখয়ে যত নিরমল বাণী । শুখান (৪) বালীতে সব পূরিল পাতিলী (৫) ॥ শুখানা বালীতে সব পাতিলী পুরিয়া। उॉब्रिह्मब्र नांछू उँौभ1 श्रांरेण शशिग्नौ ॥ নারদ বলেন, কেন বিলম্ব এমন । ভীমা বলে, মাঠে পেমু ঝড় বরিষণ ॥ বহুদুঃখ পেমু আমি ঝড় বরিষণে । পলাল আমাকে ফেলি যত ভারীগণে ॥ তপোবন মধ্যে আমি প্রবেশিমু ধেয়ে । । সব ভারী পলাইল ভার ফেলি দিয়ে ॥ নারদ বলেন, কাৰ্য্যে উপেক্ষা না কর। শিৰ-কাৰ্য্য স্বসম্পন্ন করছ সম্বর ॥ gীত-ল)রশ** [ छैख्ब्रांकां७ নারদের বাক্যে হেমন্তের নাই হেলা । আঙ্গিনাতে টাঙাইল পাটের ছাওলা (৬) ॥ চাদোয়া টাঙাল তাহে মুকুতা-ঝালর । আঙ্গিনার থামে বান্ধা সোনার চাদর ৷ মধ্যখানে ঘট তার করিল স্থাপন । অধিবাস-দ্রব্য সব আনাল তখন ॥ শুক্ল ধুতি শুক্ল পাটা অতি পরিপাট । হাতে-কুশ বৈসে গিরি ল’য়ে তাম্রবাট ॥ হেমন্ত সঙ্কল্প করে বেলা শুভক্ষণ । বেদধ্বনি করে তবে যত মুনিগণ ॥ ততক্ষণে বাহির হইলা চন্দ্রমুখী । দেবীকে দেখিয়া সব দেব হৈলা মুখী ॥ হাতে পুষ্প কৈলা দেৰী পূজা দেবতার। গন্ধ দিয়া কৈলা মুনি জয়-জয়-কার । মঙ্গল উচ্চারি গন্ধ দিলেন কন্যাতে । মঙ্গলবিহিত কৰ্ম্ম সূত্র বান্ধে হাতে ॥ তবে শঙ্খ পরাইলা চারু রূপ দেখি । কন্যাকে উঠাতে তবে এল যত সখী | অধিবাস-দ্রব্য আনে সখীগণ মেলি । কন্যা-অধিবাস করে দিয়া-হুলাহুলি ৷ অধিবাস সঙ্গে হৈল সিদ্ধ সব কাজ । হেমস্তে মেলানি করি চলে মুনিরাজ ॥ এয়োগণে মিষ্ট দিতে ভাঙ্গিল পাতিলা । পাতিলী ভিতরে তবে দেখে সব বালী ৷ পাতিলীতে বালী দেখি সকলের হাস । পাৰ্ব্বতীর অধিৰাস গায় কৃত্তিৰাস ॥ (>) षशि-पहे । (२) পাটাবর-পাটের কাপড়। (o) मूबl-छांकनि । (*) उषांमl-७क । (৫) পাতিলী—ভিজেল হাড়ি । (৬) ছাওলা-ছায়ামণ্ডপ ।