পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৭৪৬

(Ե( ) ട്ട് मन मिग्रlतन छांई बध्न चांभांब्र । সাবধানে থাকিয়া পালিবে রাজ্যভার । অন্তঃপুরে র’ৰ আমি করিয়াছি মনে। সদা সাবধানেতে পালিবে প্রজাগণে । জোড়-হাতে ভরত করেন নিৰেন্দন । সেবক হইয়া রাজ্য করেছি পালন । চোঁদ-বর্ষ রাজ্য খাড়ি করিলে গমন। পাদুকা করিয়া রাজা পালি প্রজাগণ । সাক্ষাতে আপনি আছ রাজ্যের ঈশ্বর। ত্রিভুবন-ভিতরেতে কারে করি ডর। মুখে অন্তঃপুরে থাক যথা মনোরথ । সেবক হইয়া রাজ্য পালিবে ভরত ৷ ভরতের বাক্যে তুষ্ট হৈল। রঘুনাথ । আলিঙ্গন দিলা রাম পসারিয়া হাত ॥ তিন ভাই শ্রীরামে করিল প্ৰণিপাত । অন্তঃপুরে চলিলেন প্রভু রঘুনাথ ॥ অন্তঃপুরে গেলা রাম হরষিত মন । गौडां कब्रिट्जन ब्रांम-छब्र°-रुमान ॥ রাম বলে, শুন সীতা, আমার বচন । লঙ্কাপুরে যেমন সোনার অশোক-বন ॥ দেবক্ষন্ত ল’য়ে রহে তথা লঙ্কেশ্বর। তাহার অধিক পুরী রচিব স্বন্দর। তুমি আমি তাহে বাস করিব দু'জন। নানাবর্ণে বহু পুষ্প কৰিব রোপণ ॥ ঐরামের আনন্দেতে ব্ৰহ্মা পুলকিত। ডাক দিয়া বিশ্বকৰ্ম্মে আনিলা জ্বরিত্ত ॥ बचा वrण, विश्वकन्{ft, कब्र च्यवथांन । ब्रांcभब्र श्रtवांक-वन कब्रह निन्{ांण ॥ ব্ৰহ্মার বচনে বিশ্বকৰ্ম্ম হয়বিত। श्रट्यांथा-ननं८ब्र च्यांनि ऐश्ला फे°नैौख ॥ • [ छैसब्रांकां७ বসিয়াছে রঘুনাথ হরষিত-মন। হেনকালে বিশ্বকৰ্ম্ম বন্দিলা চরণ ॥ ব্ৰহ্মা পাঠাইয়া মোরে দিলা তৰ স্থান। সোনfর অশোক-বন করিতে নিৰ্ম্মাণ ॥ মনে মনে বিশ্বকৰ্ম্ম করেন যুকতি। নিৰ্ম্মায়ে অশোক-বন জন্মাৰ পিরীতি ॥ সোনার অশোক-ৰন করিলা নিৰ্ম্মাণ । দেখিতে মুন্দর বড় হৈল সেই স্থান ॥ স্ববর্ণের বৃক্ষ সব ফল-ফুল ধরে। ময়ুর ময়ুরী নাচে, ভ্রমর গুঞ্জরে ॥ স্বললিত পক্ষিনাদ শুনিতে মধুর। নানাবর্ণ পক্ষী ডাকে, আনন্দ প্রচুর। বিকশিত পদ্মবন শোভে সরোবরে। রাজহংসগণ তথা আসি কেলি করে। সরোবর-চারিপাশে মৃবর্ণের গাছ। । জলজন্তু খেলা করে, নানাবর্ণ মাছ ৷ মণি-মাণিক্যেতে ৰান্ধা যত গাছের গুড়ি । স্থানে স্থানে পাতিয়াছে রত্নময় পীড়ি ॥ চন্দ্রোদয় হয় যেন আকাশ-উপরে। তেমনি উদ্যান বন পুরীর ভিতরে ॥ বিশ্বকৰ্ম্ম নিৰ্ম্মাণ করিল অশোক-বন। ত্রিভুবন জিনি স্থান অতি স্থশোভন ॥ অশোক-ৰন দেখি রাম হইলেন স্বৰী। . প্রবেশ করেন তাহে লইয়া জানকী ॥ অশোকের বৃক্ষজ্ঞলে চলিলেন রঙ্গে । जांनकौ णशैग्ना उप1 बनाऐणां जरब ॥ *उ अङ विछांबद्रौ जौडेiब्र ¢य मांनौ । নানা রূপে সেৰা করে রঘুনাৰে তুৰি। नौछ-क्र° éदवि ब्रांन झबैचिंड-नाम । সীতারে তোৰেন প্রিয় মধুৰ বচনে ॥ ।