পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৮৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 8b, ) বিদায়-প্রার্থনা করিতেন। কন্যার পিতা সেই সময়ে বর ও বরযাত্রিগণকে নানাপ্রকার উপহার প্রদান করিতেন। বিবাহের সময়ে বরকে স্বর্ণাঙ্গুরী প্রদানের নিয়ম ছিল। বিবাহের জন্য বর আপিলে দধি দুগ্ধ গঙ্গাজল অগুরু চন্দন গুয়া নারিকেল উত্তম বসন ইত্যাদি দিয়া বরকে বরণ করা হইত। সেই সময়ে বেদপাঠও হইত। শাশুড়ী বরকে বরণ-ডালা লইয়া বরণ করিতেন। শাশুড়ী বরের পায়ে দধি ও শিরে দূৰ্ব্ব-ধান দিতেন এবং মস্তকে নিছিয়া পাণ কেলিয়া দিতেন। বিবাহের পর বাসর-বরের পালা ছিল । বাসরঘরে কস্তার সখীরা বরকে নামাপ্রকার *त्रिशन कब्रिउ । दिदाप्श्द्र श्रद्र शि८महे बद्र कछांद्र दिनाङ्ग शहैठ । विवाcरत्र পর দিন কল্প কর্তা অনুরোধ করিলে বরপক্ষীয় লোকেরা সে-জিন কস্তার পিতৃগৃহে অবস্থান করিতেন এবং পঞ্চাশ ব্যঞ্জন সহ অন্ন ভোজন করিতেম। ভোজনের শেষে দধি দুগ্ধ দিবার প্রথা ছিল এবং আচমনাস্তে কপুর-তাম্বুলে মুখের শোধন एहेड । কন্যা শ্বশুর গৃহে আসিলে কন্যার কক্ষে পূর্ণ কুণ্ড এবং মাথায় খই-কলাপূর্ণ ডালা দেওয়া হইত। ও সেই ডালা হইতে থই-কলা ছড়ানো হইত। বধূকে নানাপ্রকার ধৌতুক দেওয়া হইত। শাশুড়ী সোনার কঙ্কণ দিয়া নব-বধুর মুখ দেখিতেন এবং জলধারা দিয়া পুত্র ও বধুকে ঘরে তুলিয়া পীড়ি পাতিয়া বসাইয়া নানাপ্রকার যৌতুক দিতেন এবং পরে বধুর আগমনের জন্য স্বজাতীয়গণকে ভোজ দেওয়া হইত। বরকন্যা আসিবার সময় দীন দুঃখী ও দ্বিজগণকে ধন দান করা হইত। কন্যাকে খণ্ডরাপয়ে পাঠাইবার সময় কন্যার পিতা-মাতা কন্যাকে নানারূপ সন্থপদেশ দিতেম। পূৰ্ব্বে নয় মাস গর্ভের সময়ে পঞ্চামৃত দিয়া গর্ভের শোধন করা হইত। সস্তান জন্মগ্রহণ করিলে গণক ( জ্যোতিষী ) আসিয়া নবজাত কুমারের জন্ম-নক্ষত্ৰাধি নিরূপণ করিতেন এবং পিতা ব্রাহ্মণকে ধন দান করিতেন। নবকুমার জন্মগ্রহণ করিলে পুরস্ত্রীগণ গৃহেরত্নদীপ জালিতেন ও নবকুমারের মঙ্গলার্থে তৈল-হরিদ্রা বিতরণ করা হইত। নবকুমারের জন্মের পর পাঁচ ধিনে পাচুটি, ছয় দ্বিনে ষষ্ঠীপূজা, আটদিনে আট-কলাই হইত ও বালকগণকে ডাকিয়া আনিয়া আট কলাই দেওয়া হইত। সেই সময়ে স্বর্ণ দান করার প্রথাও ছিল। ক্ষত্রিয় রাজাজের তের দিনে শুভ-অশোঁচের অন্ত হইত। কুমার ছয় মাসের হইলে তাহার অন্নপ্রাশন হইত ও তদুপলক্ষে স্বজাতীয়গণের মধ্যে ভোজের অনুষ্ঠান হইত এবং পুরোহিত জাতকের মুখে অন্ন প্রদান করিতেন। অন্নপ্রাশনের পর জাতককে নানাপ্রকার যৌতুক দান করার প্রথা ছিল । অন্নপ্রাশনের পর জাতকের নামকরণ হইত। নামকরণের পর পুরোহিতকে গাষ্ঠী স্থানের প্রথা ছিল । ছোট ছোট ছেলেরা মাথায় পঞ্চ কুটি রাখিত এবং গলায় নানা প্রকার অলঙ্কার পরিত। শিশুগণকে পীত ধড়, স্বর্ণ কাঠ, স্বর্ণ কিঙ্কিণী, নুপুর প্রভৃতি পুরানো হইত। শিশুরা পাচ বৎসরের হইলে তাহাদিগকে গুরুগৃহে পাঠানো হইত। সেখানে তাহাজের বর্ণপরিচয় হইলে আঠার ফলা পড়ানো হইত। তার পর যথাক্রমে ব্যাকরণ, কাব্যশাষ, BB BBB BB BD DD BB BBB BB BBBB DDDS DDD DDDDDD