পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪ৰ্থ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা एङ१†न्निौ NOY) প্ৰকাশ করিয়া থাকে, ইহাতে ষোড়শীর মনে একটা স্তবের নেশা জমিয়া গেছে। এমন একদিন ছিল বাড়ির বি চাকরী পৰ্য্যন্ত তাকে কৃপাপানী বলিয়া মনে করিয়াছে, তাই আজ যখন তাঁকে পুণ্যবতী বলিয়া সকলে ধন্য ধন্য করিতে লাগিল তখন তার বহুদিনের গৌরবের তৃষ্ণ মিটি লার সুযোগ হইল। সিদ্ধি যে সে পাইয়াছে একথা অস্বীকার করিতে তার মুখ বাঁধে। তাই পণ্ডিত মশায়ের কাছে সে চুপ করিয়া রহিল। মাখনের কাছে ষোড়শী আসিয়া বলিল, বাবা, আমি কার কাছে ॐiliशभ अडान कब्रिड भिशि दवा ऊ ? মাখন বলিলেন, সেটা না শিখিলেও ত বিশেষ অসুবিধা দেখি না। তুমি যতদূরে গেছ সেই খানেই তোমার নাগাল ক’জন লোকে পায় ? তা হউক প্ৰাণায়াম অভ্যাস করিতেই হইবে। এমনি দুৰ্দৈশ যে, মানুষ ও জুটিয়া গেল। মাখনের বিশ্বাস ছিল আধুনিক কালের অধিকাংশ বাঙালীই মোটামুটি ভঁরই মত-অৰ্থাৎ খায়দায় ঘুমায়, এবং পরের কুৎসাঘটিত ব্যাপার ছাড়া জগতে আর কোনো অসম্ভবকে বিশ্বাস করে না ; কিন্তু প্রয়োজনের তাগিদে সন্ধান করিতে গিয়া দেখিল, বাংলা দেশে এমন মানুষ ও আছে যে ব্যক্তি খুলনা জেলায় ভৈরব নদের ধীরে খাটি নৈমিষারণ্য আবিষ্কার করিয়াছে। এই আবিষ্কারটা যে সত্য E3 e e이, 8의f CF CE Cit 장C ef KBDBYS S BDBD BKBDu DBS DBB YDDSS SLD DDS বেশে আসিয়া আবিভূতি হইতেন তাহা হইলেও বরঞ্চ সন্দেহের কারণ KDuSLuSB DD KuB BBDBD Duu EE DDD দেখা দিলেন। পাখীর ল্যাজে তিনটি মাত্র পালক ছিল একটি সবুজ, মাঝেরটি পাটকিলে ;-এই পালক তিনটি যে সত্ত্ব রজ