পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 진, e r जाहिgडाङ्ग मर्थिकडा আছে, তার কারণ ধৰ্ম্ম মানুষকে ইহলোকের ও-পারে। আর এক লোকের সন্ধান বলে দেয়, যেখানে ম্যালেরিয়া নেই। শুধু তাই নয়, ধৰ্ম্ম সে লোকে যাবার পথ ও আমাদের দেখিয়ে দেয় । তবে মানুষে যে ধৰ্ম্মকে ভক্তির চাইতে ভয় করে বেশী, তার কারণ,-ধৰ্ম্ম আর একটি BDBDBD KDD BBD BBzSBBD DDB t DDD নেই-এবং সেই সঙ্গে বলে দেয় যে, মানুষের পক্ষে সেই দ্বিতীয় লোকে যাওয়াটাই সহজ, এবং সেই কারণে বিশেষ সম্ভব ! সাহিত্যই জীবনের একমাত্ৰ সহায়, কেননা একমাত্ৰ সাহিত্যই মানুষকে বেঁচে থাকতে শেখায় ; জীবনধারণের কোনও অবান্তর ফলের লোভ দেখিয়ে নয়, মানুষকে নিত্য নবজীবনে জীবিত করে। সাহিত্য আত্মজীবনের অর্থ জীবনের মধ্যেই খোজে, তার উপরে নীচে কিম্বা আশে পাশে নয় ; এবং এই কারণেই তার চির-রহস্যের সাক্ষাৎ পায়,-বৈদ্যাবিস্তক যেমন আত্মার সাক্ষাৎ আত্মার মধ্যেই লাভ করেন । জীবনের আসল অর্থ যে জীবনের মাত্ৰা বাড়নো, এ সত্য সরস্বতী হাতেকলমে প্ৰমাণ করে দেন। সাহিত্য আমাদের কোন বিষয়ে শিক্ষিত করে না ; -কেননা তার একমাত্র কাজ হচ্ছে, মানুষকে জীবনে দীক্ষিত করা। সরস্বতীর স্পর্শে, যা মৃত তা জীবিত হয়ে উঠছে, যা সুপ্ত তা জাগ্ৰত BBDBSS D DBDBDBD S DD DDD YYS M KB eKKEE DBBD DB DS কেননা এ হচ্ছে প্ৰত্যক্ষ করবার বস্তু। মনোজগতেও অক্সিজেন আছে, যা না থাকলে সে জগতে কিছুই বঁাচে না, কিছুই জ্বলে ওঠে না। যে কথার ভিতর সেই অক্সিজেন আছে, তারই নাম সাহিত্য-ত সে গানই • হোক, গল্পই হোক, দর্শনই হোক, বিজ্ঞানই হোক, ধৰ্ম্মই হোক আর নীতিই হোক। এই কারণেই ইউরোপের প্রথম আর শেষ দার্শনিক