পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RY R সবুজ পত্ৰ >tro, Yors তখন মানুষ চিন্তা করতে পারত না বলে চীৎকার করত।” অর্থাৎ মানুষের আত্মপ্ৰকাশের আদিম চেষ্টার ফল কণ্ঠসঙ্গীত। শুনতে পাই এ হচ্ছে একটি বৈজ্ঞানিক সিন্ধান্ত । গান থেকে যে ভাষার উৎপত্তি হয়েছে, এ বৈজ্ঞানিক মত গ্ৰাহ করবার পক্ষে কিন্তু অনেক বাধা DLSS BBDBBuBDD DBBYSg EDBK DBD DSSYSLqDD DLDDD BB L BDLLSDBS BDD DDD DDD S BDD BK BDBB বললেও, সজ্ঞানে বলা যায় না। আত্মপ্ৰকাশের ব্যর্থ চেষ্টার ফলে বোবার কণ্ঠ হতে যে ধবনি নিৰ্গত হয়, একালে আমরা তাকে সঙ্গীত বলি নে, সুতরাং সেকালের সেই জাতীয় ধবনিকে সঙ্গীত বলবার BDDD BDu BB SS DBDSDDDS DDDD uBDBBDB DBDS DD সে চীৎকার-ধ্বনি সঙ্গীতের নয়, ভাষার অন্তভূর্ত—কেননা উক্ত উপায়ে আমরা কেবল সজোরে আমাদের মৰ্ম্মান্তিক ভাবই প্ৰকাশ করি। D BD DSYSDS DBDDSDDDBS BDBBB SLBDD DBB BBB সাহায্যে যেমন পুরোপুরিভাবে প্ৰকাশ করা যায়—কোনও কথার সাহায্যে তার সিকির সিকি ও করা যায় না । চীৎকার সঙ্গীত নয়,-ও একরকম কথা ; যেমন অনেক স্থলে কথাও একরকম চীৎকারবিশেষ । এর প্রমাণের জন্য বেশী দুর যাবার প্রয়োজন নেই। আমাদের মাসিক সাপ্তাহিক পত্রপত্রিকাগুলির সঙ্গে যার পরিচয় আছে, তিনিই জানেন যে, বাঙ্গলার বর্তমান সমালোচনাসাহিত্যে চীৎকার ব্যতীত আর বড় কিছু নেই। গান যে ভাষার আদিম রূপ নয়, তার অকাট্য প্রমাণ এই যে, যদি তা হত, তাহলে ভাষা তার স্বরূপ লাভ করুবামাত্র গান বাতিল হয়ে যেত । কিন্তু আমরা যখন দেখতে পাচ্ছি যে, পৃথিবীতে সঙ্গীত, ভাষার পাশাপাশি এবং সঙ্গে সঙ্গে শ্ৰীবৃদ্ধি লাভ