পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা 平q 9習項 & S) করছে, তখন ধরে নেওয়া যেতে পারে যে, সুর ও কথার ভিতর সম্বন্ধ যতই ঘনিষ্ঠ হোক, তা পিতাপুত্রের সম্বন্ধ নয়। ( ७ ) আমার বিশ্বাস, কথা ও সুর সহোদর-নাবালক অবস্থায় এ দুটী একান্নবৰ্ত্তী ছিল, সাবালক হয়ে উভয়ে পৃথক হয়ে গেছে। শব্দমাত্ৰই ধবনি, সুতরাং কথামাত্রেরই ঝোঁক ও আছে, টানিও আছে; অর্থাৎ প্ৰতি কথার অন্তরেই তাল ও সুরের উপাদান অল্পবিস্তর বর্তমান । সেই উপাদান কথা থেকে পৃথক করে নিয়ে, টানের বিস্তার ও সঞ্চার করে, এবং কেঁাককে প্ৰস্ফুটিত ও গুল্ফিত করে মানুষে সঙ্গীতের সৃষ্টি করেছে। কথার ভিতর সুর, কিম্বা সুরের ভিতর কথা প্ৰক্ষিপ্ত করে, সঙ্গীতের সৃষ্টি হয় নি। ( 8 ) কণ্ঠসঙ্গীতই অবশ্য সঙ্গীতের আদিমরূপ। কেননা কণ্ঠ হচ্ছে DBBDBB BBDB DS EDSDD DB SS BDDB BD D D BDg S যখন ঐ এক যন্ত্রেই তৈরি হয়-তখন দুয়ের আদিম মিশ্রণটা নিতান্তই BDBDS SBDD DBDBBD S S B DB DHBDD DBYS যান্ত্রিক । জীবজগতে এক শ্রেণীর জীব আছে, যারা একাধারে উদ্ভিদ ও জন্তু ; গান ও হুচ্ছে আর্টের জগতে সেই শ্রেণীর পদার্থ-ও বস্তু একাধারে কাব্য ও সঙ্গীত । কিন্তু গানের ক্রমবিকাশের ইতিহাস আলোচনা করলে দেখা যায় যে, কণ্ঠসঙ্গীতেও সুর ক্রমে ক্রমে কথাৱ RQ)