পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8¢ ጻቭ,'፪፻ሻ ማ«ጻ፱ ማነቼሣl-ፔኮማl¶ ¶V”ጃ ማማ። RY A স্বাতন্ত্র্যের পরিচয়লাভে আনন্দিত হবেন ; কেননা সংস্কৃতের অধীনতার চাপে বর্তমানে বাংলা আড়ষ্ট হয়ে রয়েছে- অথচ বাংলাভাষাকে শাসন করবার কোনও অধিকার সংস্কৃতের যে নেই-চন্দ মহাশয় এই সত্যটি প্রমাণ করেছেন। ( R ) একদল ইউরোপীয় পণ্ডিত বহুকাল থেকে ভারতবর্ষের প্রাকৃতের চৰ্চা করে আসছেন। এবং এদের অগাধ পরিশ্রমের ফলে এই সত্য আবিষ্কৃত হয় যে, মাগধী প্ৰাকৃত ত্ৰিধারায় বিভক্ত হয়ে কালক্রমে উড়িয়া, বাংলা ও আসামীরূপ ত্ৰিমূৰ্ত্তি ধারণ করেছে। কিন্তু বাংলাভাষা কোন যুগে তার বিশিষ্ট রূপ লাভ করে-তার প্রমাণ আমরা আজ ও পাই নি । এ ক্ষেত্রে দলিলপত্রের একান্ত অভাব । মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কিছুদিন পূর্বে নেপাল থেকে কতকগুলি বৌদ্ধ দোহা ও পদাবলী সংগ্ৰহ করে এনেছেন, যা নাকি তঁর মতে হাজার বৎসরের আগেকার বাংলায় লেখা । অধ্যাপক বেণ্ডল এ ভাষাকে অজ্ঞাতকুলশীল ভাষা বলে বর্ণনা করে গিয়েছেন। DBDDD DBBDt D DBDB BDBB DBBDS DBDDB LBDS DDB শব্দের শেষে অযথা আকার সংযুক্ত থাকায়, এই সকল দোহা ও চৰ্যাপদের অধিকাংশ পদের চেহারা একটু খোট্টাই হয়ে উঠেছে। চন্দ্ৰ মহাশয় বলেছেন যে-“এ ভাষা ত বাঙ্গলা নয়ই ; ইহা হাজার বছর পূর্বের বাঙ্গলার ভাষা অর্থাৎ প্ৰাচ্য অপভ্রংশ। কিনা, তাহাও বলা কঠিন”। এ বিষয়ে কোনও কথা জোর করে বলবার অধিকার