পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sef <ref, Papx Mrwy সঙ্গীতের মুক্তি S'S গুন গুন গুঞ্জন ছন্দে মধুকর ঘিরি ঘিরি বন্দে ; নিখিল ভুবন মন ভুলিল भन ड्रलिव्या ६व्र भन ठूलिव्ल ! BBB DBDDDS DDB EBB DDBDD DBBBDYiLDLDB SBDDBD উলট পালট হইয়া গেল। যার রূপ নাই সে রূপ ধরিল, যার রূপ *আছে সে অরূপ হইল। এমন সব অনাসৃষ্টি কাণ্ড ঘটিতেছে কোথায় ? সৃষ্টি যেখানে অনির্বচনীয়তায় আপনাকে আপনি ছাড়াইয়া যাইতেছে । আমাদের রাগরাগিণীতে সেই অনির্বচনীয় বিশ্বরসটিকে নানা বড় বড় আধারে ধরিয়া রাখার চেষ্টা হইয়াছে। যখন কল হয় নাই তখন কলিকাতায় গঙ্গার জল যেমন করিয়া জালায় ধরা হইত। যজ্ঞকৰ্ত্তা আপন ইচ্ছা ও শক্তি অনুসারে নানা গড়নের ও নানা ধাতুর পাত্রে সেই রস পরিবেষণা করিতে পারেন। কিন্তু একই সাধারণ জলাশয় হইতে সেটা বহিয়া আনা । অর্থাৎ আমাদের মতে রাগরাগিণী বিশ্বসৃষ্টির মধ্যে নিত্য আছে। সেইজন্য আমাদের কালোয়াতি গানটা ঠিক যেন মানুষের গান নয়, তাহা যেন সমস্ত জগতের । ভৈরো যেন ভোর বেলার আকাশেরই প্রথম জাগরণ ; পরািজ যেন অবসন্ন রাত্রিশেষের নিদ্রাবিহবলতা ; কানাড়া যেন ঘনান্ধকারে অভিসারিকা নিশীথিনীর পথবিস্মৃতি ; ভৈরবী যেন সঙ্গবিহীন অসীমের চির বিরহ বেদন ; মুলতান যেন NOG