পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8े वर्षं, °क्षं १९] गौप्डन भूख्ि 8 ዓእ বাসাটা তাদেরই বজায় থাকে। আমার বিশ্বাস এই রকমটাই চলিবে । কেননা আর্টের পায়ের বেড়িটাই দোষের, কিন্তু তার চলার বাধা পথটায় उicक लैंg५ न । আমার বোধ হয় যুরোপীয় সঙ্গীত রচনাতেও সুরগুলি রচয়িতার মনে এক-একটা দল বাধিয়া দেখা দেয়। এক-একটি গাছ কতকগুলি জীবকোষের সমবায়। প্ৰত্যেক কোষ অনেকগুলি পরমাণুর সম্মিলন। কিন্তু পরমাণু দিয়া গাছের বিচার হয় না, কেন না। তারা বিশ্বের সামগ্ৰী, এই কোষগুলিই গাছের । তেমনি রসের জৈব-রসায়নে কয়েকটি সুর বিশেষভাবে মিলিত হইলে তারাই গানের জীবকোষ হইয় ওঠে। এই সব দানা-বাধা সুরগুলিকে নানা আকারে সাজাইয়া রচয়িত গান বঁধেন। তাই যুরোপীয় গান শুনিতে শুনিতে যখন অভ্যাস হইয়া আসে তখন তার স্বরসংস্থানের কোষ-গঠনের চেহারাটা দেখিতে পাওয়া সহজ হয় । এই স্বরসংস্থানটা রূঢ়ী নয়। ইহা যৌগিক। তবেই দেখা যাইতেছে সকল দেশের গানেই আপনিই কতকগুলি সুরের ঠাট তৈরি হইয়া ওঠে । সেই ঠাটগুলিকে লইয়াই গান তৈরি করিতে হয় । এই ঠাটগুলির আয়তনের উপরই গান-রচয়িতার স্বাধীনতা নির্ভর DD S DBBtB E uDBDBB DBBS LD DDDDDDSS SDDDS DK BDBD D D BB DB BDDSDD DDBu DBB BBD BDD DDBB দেওয়া যাইত। তবে ইমারাৎ, গড়ায় তার নিজের বাহাদুরী। তেমন বেশী থাকিত না। সুরের ঠাঁটগুলি হঁটের মত হইলেই তাদের দিয়া ব্যক্তিগত বিশেষত্ব প্ৰকাশ করা যায়, দেয়াল কিম্বা আস্ত মহলের মত হইলে তাদের দিয়া জাতিগত সাধারণতই প্ৰকাশ করা যায়। আমা