পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 ዓ9 সবুজ পত্ৰ ऊां, s७२8 সঙ্গীতের একটা প্ৰধান অঙ্গ তাল ; আমাদের আসরে সবচেয়ে বড় দাঙ্গা এই তাল লইয়া । গান বাজনার ঘোড়দৌড়ে গান জেতে কি তাল জেতে এই লইয়া বিষম মাতামতি । দেবতা যখন সজাগ না থাকেন তখন অপদেবতার উৎপাত এমনি করিয়াই বাড়িয়া ওঠে । স্বয়ং সঙ্গীত যখন পরবশ, তখন তাল বলে আমাকে দেখ, সুর বলে আমাকে । কেননা দুই ওস্তাদে দুই বিভাগ দখল করিয়াছে।-দুই মধ্যস্থের মধ্যে ঠেলাঠেলি-কর্তৃত্বের আসন কে পায়-মাঝে হইতে সঙ্গীতের মধ্যে আত্মবিরোধ ঘটে । তাল জিনিসটা সঙ্গীতের হিসাব-বিভাগ। এর দরকার খুবই বেশী সে কথা বলাই বাহুল্য । কিন্তু দরকারের চেয়েও কড়াকড়িটা যখন বড় হয় তখন দরকারটাই মাটি হইতে থাকে। তবু আমাদের দেশে এই বাধাটাকে অত্যন্ত বড় করিতে হইয়াছে কেননা মাঝারির হাতে কর্তৃত্ব। গান সম্বন্ধে ওস্তাদ অত্যন্ত বেশী ছাড়া পাইয়াছে, এইজন্য সঙ্গে সঙ্গে অারেক ওস্তাদ যদি তাকে ঠেকাইয়া না চলে। তবে ত সে নাস্তানাবুদ করিতে পারে। কর্তা যেখানে নিজের কাজের ভার নিজেই লন সেখানে হিসাব খুব বেশী ভাড়া হয় না। কিন্তু নায়েব যেখানে তঁর হইয়া কাজ করে সেখানে কানাকড়িটার চুল-চেরা হিসাব দাখিল করিতে হয়। সেখানে কণ্টেলার আপিস কেবলি খিটখিটি করে এবং কাজ চালাইবার আপিস বোজার হইয়া ওঠে। য়ুরোপীয় গানে স্বয়ং রচয়িতার ইচ্ছামত মাঝে মাঝে তালে টিল পড়ে এবং প্ৰত্যেকবারেই সমের কাছে গানকে আপনি তালের হিসাবD DB S zDDS BD KSS DDDD BBBS BBDDB প্রয়োজন বুঝিয়া রচয়িতা নিজে তার সীমানা বাধিয়া দেন, কোনো