পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& aby সবুজ পত্ৰ vetu, Seas দোদুল তামালেরি বনছায়া তোমার নীলবাসে নিল কায়া, दलव्न निौgथद्धि दबूदान (उभद्ध ऊँर्थि •igद्ध उद्भ७द्म । যে কথা ছিল তব মনে মনে চমকে অধরের কোণে কোণে । नेौद्ध छेिश डद कि डद्धि কি মায়া-স্বপনে যে, মারি মরি, নিবিড় কাননের মরমর दळ क्रिौं९द्ध दब्रुदद्र । এ ছন্দে আমার পাঠকের কিছু আপত্তি করিলেন না । তাই সাহস করিয়া ঐটেই ঐ ছন্দেই সুরে গাহিলাম। তখন দেখি যার কাব্যের বৈঠকে দিব্য খুন্সী ছিলেন তঁরাই গানের বৈঠকে রক্তচক্ষু। তারা বলেন, এ-ছন্দের এক অংশে সাত আর-এক অংশে চার ইহাতে কিছুতেই তাল মেলে না। আমার জবাব এই, তাল যদি না মেলে সেটা তালেরই দোষ । ছন্দটাতে দোষ হয় নাই কেন তাহা বলি। এই ছন্দ তিন এবং চার মাত্রার যোগে তৈরি । এইজন্যই “তোমার নীলবাসে” এই সাত মাত্রার পর “নিল কায়া” এই চার মাত্ৰা খাপ খাইল । তিন মাত্রা হইলেও ক্ষতি হুইত না-যেমন, “তোমার নীলবাসে মিলিল ।” কিন্তু ইহার মধ্যে ছয় মাত্রা কিছুতেই সইবে না । যেমন, “তোমারি নীলবাসে ধরিল শরীর ।” অথচ প্ৰথম অংশে যদি ছয়ের ভাগ থাকিত তবে দিব্য চলিত, যেমন, “তোমার সুনীল বাসে ধরিল শরীর।” এ আমি বলিতেছি। কানের স্বাভাবিক