পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সবুজ পত্ৰ vētā, Vors তরফ থেকেই বিশেষ কোনো চেষ্টার প্রয়োজন হয় না!! পৃথিবীর আর আর সব সভাসমাজে স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে সহৃদয়ত না থাকলে তাদের সংসার চলে না । কিন্তু আমাদের সমাজে স্বামী-স্ত্রীর কাজ কৰ্ম্ম, চেষ্টা চরিত্র, এমন করে কেটে ছোট ভাগ যোগ করে দেওয়া হয়েছে যে, যার যার মতন নিজ নিজ কক্ষায় থেকে ও তারা বছরের পর বছর সংসারামণ্ডলকে প্ৰদক্ষিণ করে পরিবারিক এবং সামাজিক কৰ্ত্তব্য শেয করতে পারে। তাদের পরস্পরের বৈষয়িক মতামতের সংঘাত বা অপঘাতের কোনই সম্ভাবনা ঘটে না ! “বুড়ি পরম বৈষ্ণব আর বুড়ো বেজায় শাক্ত” হওয়া সত্ত্বেও তারা “দুজনাতে মনের মিলে (!) সুখে” থাকতে পারে। আমাদের সমাজে স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে সহৃদয়তার একান্ত অভাব এমন কথা বলা মোটেই আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি কেবল বলতে চাই, আমাদের সাংসারিক শৃঙ্খলার পক্ষে সেটা অত্যাবশ্যক বা অপরিহাৰ্য্য নয় বলে”। অনেক স্থলেই সজ্ঞানে তা সম্পূর্ণ অবজ্ঞাত না হ’লেও অজ্ঞানে তা কতকটা উপেক্ষিত হয় । তারি। ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একটা সৰ্বাঙ্গীন সহানুভূতি, একটা নিবিড় মিলন এবং পরিপূর্ণ DBBBDDB gB BD DBuLD DD SS DBDDDDB BLBBDB BB DDD BDg KK বলে’ প্ৰতীয়মান হয়, সেখানেও বুদ্ধি-বৈষম্যের একটা চোরা ফাঁক লুকোনো থাকে ! শতসহস্ৰ কাল্পনিক মিলনের মধ্যেও এই সত্যিকারের বিচ্ছেদটা চাপা পড়ে মারা যায় না। তবে সংস্কার এবং অভ্যাসের বিশে-সর্বোপরি, আমাদের সংসারিক জীবনের একঘেয়েমির দরুণআমাদের অনেকের কাছেই ত’। ধরা পড়বার সম্ভাবনা নেই-একথা আমি बौकांन्न कब्रि !