পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vbes সবুজ পত্ৰ ऊ, ७२8 ংখ্যাহীন শ্লোক। পঞ্চকের ঘরের চারপাশে যে প্ৰাচীর তা যত বড়DBDB BD DB BDD BBK DBD BB BD S DD BDDBDD Bg BD DD কেন-ত ফুৎকারে কোথায় উড়ে যেত-বালার্কের স্পর্শে নীহার-স্তুপের মত মুহূৰ্ত্তে কোথায় মিলিয়ে যেত যদি না থাকৃত তার মনের চারপাশে ঐ অসংখ্য পুথি আর তার সংখ্যাবিহীন শ্লোক। অন্তর-দেবতার যে সত্যিকার বন্ধন তা অচলায়তনের প্রাচীরে নেই-তা আছে, পুথির “কাকচষ্ণু পরীক্ষায়,” “দ্বাবিংশ পিশােচভয়ভঞ্জনে।” এই অচলায়তনে বিধিয় চাইতে নিষেধ বেশী-কারণ এখানে সাহসের চাইতে ভয় বেশী । যেখানে প্ৰতি পদে বাধা মানতে হবে- প্ৰতি মুহুর্তে ভয় করে” পা * ফেলতে হবে।-সেখানে মানুষ হয়ে ওঠে অমানুষ, দুনিয়া হ’য়ে ওঠে অসুখের জায়গা। সেখানে অচলায়তনের উচু প্রাচীর খাড়া করে। বাহিয়াটাকে চিরকাল বাহিরে রাখাই ভাল -সেখানে জীবনটাকে গ্ৰন্থির পর গ্ৰন্থি লাগিয়ে কসে বেঁধে রাখাই হয়ত সুবিধার কথা, কিন্তু মানুষের জীবন-দেবতার সার্থকতা সেখানে মিললে না কিছুতেই-পঞ্চকের সেখানে হাহাকার-মানুষের সেখানে জীবন্মত্যু। পঞ্চকের সেখানে চির-হাহাকার। সে যে রাশীকৃত পুথির চাপে আপনার জীবন-দেবতাকে ঢাকতে পারেনি-পঞ্চাশ হাজার শ্লোকের BD DD DBBBDB DD gBDDBD DBBDSBBDBD DDBDDBBDD BD ডুবিয়ে দিতে পারে নি। তার জীবন-দেবতা যে নিশিদিন তার অন্তরে DBDBDBBD BBDDB KDD DDDYSASEEBS S SEDDS SBDzSS A ডাক' ত অচলায়তনের আর কেউ শোনে নি। छूभि उांक निश्छ cकन नकल কেউ তা জানে না,