পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৯২

ébyto সবুজ পত্ৰ त्रांत्रिंनी ७ कांड्रेि, •७२8 উপরটা বিকমিক করে, ঘাসে শিশিরগুলো ঝিলমিল করতে সুরু BBBDuSY DBBD Dt LsBDB BYEDBBDDS SBDS LLLD DD এটুকু বোঝা যায় যে রাতের পালা শেষ হয়ে দিনের পালা আরম্ভ হল। বোঝা যায় আকাশের অন্তরে অন্তরে সূৰ্য্যের স্পর্শ লেগেছে ; বোঝা যায়। সুপ্তরাত্রির নিভৃত গম্ভীর পরিব্যাপ্ত শান্তি শেষ হল, জাগরণের সমস্ত বেদনা সপ্তকে সপ্তকে মীড় টেনে এখনি অশান্ত সুরের বাঙ্কারে বেজে উঠবে। এমনি করে ধৰ্ম্মবোধের প্রথম উন্মেষটা সাহিত্যের অলঙ্কাৱেই প্ৰকাশ পাচ্ছিল, তা মানস-প্ৰকৃতির শিখরে শিখরে কল্পনার মেঘে মেঘে নানা প্ৰকার রং ফলাচ্ছিল, বিস্তু তারই মধ্য থেকে পরিচয় পাওয়া যাচ্ছিল যে, বিশ্বপ্ৰকৃতির অখণ্ড শান্তি এবার বিদায় হল ; নির্জনে অরণ্যে পর্বতে অজ্ঞাতবাসের মেয়াদ ফুরোল, এবারে বিশ্বমানবের রণক্ষেত্রে ভীষ্মপর্ব। এই সময়ে বঙ্গদর্শন “পগলা” বলে যে গদ্য প্ৰবন্ধ বের হয়েছিল সেইটে পড়লে বোঝা যাবে, কি কথাটা কল্পনার অলঙ্কারের ভিতর দিয়ে নিজেকে প্ৰকাশ করবার চেষ্টা করচে। “আমি জানি, সুখ প্ৰতিদিনের সামগ্ৰী, আনন্দ প্ৰত্যুহের অভীত । সুখ, শরীরের কোথাও পাছে ধূলা লাগে বলিয়া সঙ্কুচিত, আনন্দ ধূলায় গড়াগড়ি দিয়া নিখিলের সঙ্গে আপনার ব্যবধান ভাঙিয়া চুরমার করিয়া দেয়, এইজন্য সুখের পক্ষে ধূলা হেয়, আনন্দের পক্ষে ধূলা ভূষণ । সুখ,কিছু পাছে হারায় বলিয়া, ভীত ; আনন্দ, যথাসৰ্বস্ব বিতরণ করিয়া পরিতৃপ্ত; এইজন্য সুখের পক্ষে রিক্ততা দারিদ্র্য, আনন্দের পক্ষে দারিদ্র্যই ঐশ্বৰ্য্য। সুখ, ব্যবস্থার বন্ধনের মধ্যে আপনার শ্ৰীটুকুকে সতর্কভাবে রক্ষণ করে ; আনন্দ, সংহারের মুক্তির মধ্য দিয়া আপন SBBD DDE BBD BED DBDDBS SgBBBK BDB DDDL D