পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ávov সবুজ পত্র अ१श, s७२6 উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এদেশে এক নব সম্প্রদায়ের আবির্ভাব হয়, যে সম্প্রদায় বাংলা কথা ভুলেও মুখে আনতেন না,-এমন কি ঘরেও নয়। সেই ইঙ্গবঙ্গ সম্প্রদায়ের লোকেরাও যে আজ বাংলা বলেন, বাংলা লেখেন, এমন কি প্ৰকাশ্য সভাসমিতিতে খাটি বাংলায় বক্তৃতা পৰ্য্যন্ত করতে পিছ-পা ও হন না, তার পরিচয় লাভ করবার Yz LLLY DuY SBLG DDB D S LLL SSL DOKEL DDL সম্বন্ধে উপস্থিত শ্রোতৃমণ্ডলীর চক্ষুকর্ণের বিবাদ ঘটবার কোনই সম্ভাবনা নেই। বঙ্গ-সাহিত্যের পক্ষে এ সব অবশ্য খুবই শ্লাঘার বিষয়। কিন্তু আমাদের সাহিত্যের দেহ পুষ্টির এই সব প্ৰত্যক্ষ লক্ষণ দেখে যদি কেউ মনে করেন যে, “বাংলা বনাম ইংরাজি” এই ভাষার মামলায় বাদীর পক্ষে পুরোপুরি জয়লাভ হয়েছে—তাহলে তিনি নিতান্তই ভুল করবেন ; যা হয়েছে তা হচ্ছে তরমিম ডিক্ৰী।। ওদিকে একটু দৃষ্টিপাত করলে সকলেই দেখতে পাবেন যে, আমাদের আইন আদালত, স্কুল কলেজ, রাজদরবার রাজনীতি, জ্ঞান বিজ্ঞান, সবই অদ্যাবধি ইংরাজির পুরো দখলে রয়েছে ; শুধু তাই নয়, শিক্ষিত সম্প্রদায়ের বেশীর ভাগ গণ্যমান্য লোকেরা এ সকল ক্ষেত্রে ইংরাজির দখল বজায় রাখাই সঙ্গত ও কৰ্ত্তব্য মনে করেন । বাংলা ইংরাজির হাত থেকে সেইটুকু মাত্র ছাড়া পেয়েছে, যেটুকু তার পক্ষে কেঁদে 奇ts可t孤町可而颈夺t召1 * এইই যথেষ্ট প্রমাণ যে, বঙ্গ-সাহিত্যের যে বড়দিন এসেছে, সে দিমে বাংলা ভাষা শিক্ষিত সমাজে অবজ্ঞার পাত্র না হলেও, শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠে নি। পুর্বে মাতৃভাষাকে শিক্ষিত সম্প্রদায় যে যথেষ্ট